Parabaas
  • বর্তমান সংখ্যা
  • বিভাগ
    গল্প প্রবন্ধ উপন্যাস কবিতা গ্রম্থ-সমালোচনা রম্যরচনা নাটক ভ্রমণকাহিনি, প্রকৃতি, বাকিসব
  • Special Sections
    English ছোটদের পরবাস Satyajit Ray Rabindranath Tagore Shakti Chattopadhyay Jibanananda Das Buddhadeva Bose
  • সূচি/List
    Complete List/সম্পূর্ণ সূচি English articles Bengali articles Old Issues/পুরোনো সংখ্যা Authors/পরবাসের লেখকরা
  • Our Books
  • Buy Books
  • About
    About Us Friends of Parabaas Sign up for updates আদি পরবাস-কথা Old format
  • পুরোনো সংখ্যা
  • পরবাস

    বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    Parabaas, a Bengali webzine since 1997 ... ISSN 1563-8685
  • ছোটদের পরবাস
    Satyajit Ray
    Rabindranath Tagore
    Buddhadeva Bose
    Jibanananda Das
    Shakti Chattopadhyay
    সাক্ষাৎকার
  • English
      Written in English
       Book Reviews
       Memoirs
       Essays
      Translated into English
       Stories
       Poems
       Essays
       Memoirs
       Novels
       Plays
  • লেখক/Author List চিঠিপত্র/Feedback Search
  • Parabaas Books Book Store

  • Buy in India
    and USA

  • Barisal and Beyond
    Essays on Bangla Literature
    Books by Clinton Seely

  • Cautionary Tales
    BookLife Editor's Pick

  • পরবাস গল্প সংকলন-
    নির্বাচন ও সম্পাদনা:
    সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়)
  • Parabaas | গল্প
  • Category: গল্প, Language: All LanguagesEnglish Articles | All Articles
  • 12345678910 ... (1 to 40 of total 1286)
  • অনন্ত বিপথে - দিবাকর ভট্টাচার্য
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    কিন্তু যে মুহূর্তে যুবকটি তিরটিকে জ্যা-মুক্ত করতে চলেছে ঠিক সেই মুহূর্তেই একটি প্রকাণ্ড কালসাপ পিছন থেকে এসে দংশন করলো যুবকটির পায়ে। যুবকটির শরীর যন্ত্রণায় নীল হয়ে গেলো সেই মুহূর্তেই। সেই তীব্র যন্ত্রণা সহ্য করে তার শরীরটিকে বিন্দুমাত্র না নড়তে দিয়ে সে তার তিরটাকে জ্যা-মুক্ত করলো। তিরটি বিদ্যুৎ গতিতে ছুটে গেল ওই লোকটির
    সিখ্‌নীর শরণে - ইন্দ্রনীল দাশগুপ্ত
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    পম্পাকে বললাম - এপিডারমিসের চারটে স্তর। তার সবচেয়ে বাইরের স্তরটাকে আমরা চামড়া বলে চিনি, যা আসলে মৃত দেহকোষ দিয়ে তৈরি। আমরা পরস্পরকে শরীরের শুধু একটা মৃত অংশ ছুঁতে দিই। জীবন্ত অংশটাকে অন্যের ছোঁয়া থেকে সরিয়ে রাখি। পম্পা আশ্চর্য হয়ে কফির কাপ নামিয়ে রেখে বলল – ডক্টর বাজাজ তোকে এসব বলেছেন?
    হেমন্তের চাঁদ - গান্ধর্বিকা ভট্টাচার্য
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    গোটা রাজধানী রাজা মহেন্দ্রর রাজ্যাভিষেকের আনন্দে মত্ত হয়ে আছে। শুধু অন্তঃপুরের একটা বিশেষ ঘর থেকে দীপক রাগের সুর ভেসে আসছে। কেউ নিপুণ হাতে বীণায় তান তুলছে। ঠান্ডা চাঁদের আলোর নীচে চকচকে ধারালো তলোয়ারের মতো নির্মম, নির্ভুল সুর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে।
    বাঁদরের উৎপাত - শিবানী ভট্টাচার্য দে
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    সোহিনী হতভম্ব। আটটা বাজে, সে স্কুলে যাবে, তাই স্কুটি বের করে ঝেড়েঝুড়ে গেট-এর তালা খুলতে এসেছিল। সে মাকে ডাকল। সুনয়নাও দেখলেন, আহা রে, কী করে যে মরল ! তারপরই চিন্তায় পড়লেন। এটাকে কী করতে হবে এখন! বাড়ির ময়লা যারা নিয়ে যায় তারা নিশ্চয় এতবড় মরা বাঁদর নেবে না।
    ভাগ্যকণা - রিঙ্কি দাস
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    এরপর কেটে গেছে অনেক বছর। নাহ্, সে দিনটা ক্ষণকালের গণ্ডি পেরিয়ে চিরকাল হয়ে উঠতে পারেনি। আমি তেমন কেউকেটা কিছু হইনি। অবশ্য খুব খারাপও নেই, একটা বেশ নামী বহুজাতিক সংস্থায় মিডল ম্যানেজমেন্ট লেভেলে কাজ করি। পে প্যাকেজ যথেষ্ট ভালো। কেরিয়ারকে ভালবেসেছি, তাই সেদিকটার কথা ভেবে বিয়ে করিনি।
    চারটি অণুগল্প: আবহমান; সুষমার খাঁচাগুলো; হার্টের অসুখ; পশ্চিমে আলো - সৌমিত্র চক্রবর্তী
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    কতবার হয় কলকাতাতে, কোত্থাও কিছু নেই, হঠাৎ একটা হাওয়া দলছুট হয়ে আলতো বসে তার গালে। রাই একটাও কথা বলে না হাওয়াটার সঙ্গে, বুঝতেই দেয় না যে সে আসাটা টের পেয়েছে, শুধু সে রাতের মতো ওর সঙ্গে বিষণ্ণতা মাখামাখি করে
    চাঁদনী রাত - স্বপ্না মিত্র
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    কলকাতায় এখনও তেমন ঠাণ্ডা না পড়লেও শুরু হয়ে গেছে শীতকালীন আনন্দ উৎসব। ওভারনাইট মিউজিক প্রোগ্রামস, হরকিসিম সামগ্রীর মেলা, টাটকা কড়াইশুঁটির কচুরি, নলেন গুড়ের পায়েস, আর বিয়েবাড়ি। সামনের অগ্রহায়ণে আমার নিজেরও বিয়ে।
    বেদখল - সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    অনেকদিন গাঁ-ছাড়া, তবু অতীন কিছু ভোলেনি। ছোটবেলার কথা ভোলা সহজ নয়। মিলন বলল, “গত বুধবার দল বেঁধে বিডিও অফিসে মনোনয়নপত্র জমা করতে আসছিল। আমরা তৈরি ছিলাম। আগেও অনেকবার গ্রামে ঢোকার চেষ্টা করেছে, পারেনি। এবার আটঘাট বেঁধে এসেছিল।”
    পূর্বাভাস - ধূপছায়া মজুমদার
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    রান্না সেরে চা-টা নিয়ে বসে অবশ্য মনে হচ্ছিল, এখনও তো ঝড় আসেনি, মেয়েটাকে বারণ না করলেই হত। আসলে রুণুকে যে রান্নার সুবিধের জন্যই কেবল রাখা, তা নয়। একা মানুষের রান্নার আর কী এমন জোগাড়! সে আমিই সেরে ফেলতে পারি। কিন্তু
    অথ মার্জার-মার্জারী কথা - দেবাশিস দাস
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    অফিসে ঢুকেই টের পেলাম আজকের আবহাওয়া বেশ থমথমে। ঝানুদা পাশের টেবিল থেকে বললেন আজ বস এসেই ফাইফরমাশ খাটার ছেলে হরিকে খুব ঝেড়েছে। বসের মন নাকি একদম বশে নেই। মনে মনে ভাবলাম কবেই বা ওনার মন বশে থাকে। আর ‘হরি হরি’ করতে করতে
    বাসাংসি জীর্ণানি - বিশ্বদীপ সেনশর্মা
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    এরপর আর ঘুম আসার কথা নয়। মাথার মধ্যে চিন্তা জট পাকিয়ে উঠছে। সুমিতা কিচেনে ঢুকে এক কাপ কফি বানিয়ে বাইরে ব্যালকনিতে এসে দাঁড়ালেন। সামনে দীপ্যমান সমুদ্রের মত বিস্তীর্ণ মহানগর। যতদূর চোখ যায় সারি সারি পেন্সিলের মত
    সে মরে নাই - অনিরুদ্ধ সেন
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    আগন্তুকের শাণিত চোখে কৌতুক না কৌতূহল, বোঝা শক্ত। কিছুক্ষণ দ্বিধার পর অনিতা শুরু করলেন, “আমরা একসঙ্গে মহাবলেশ্বরে বেড়াতে গিয়েছিলাম। ও প্রকৃতির শোভায় মুগ্ধ হয়ে মোবাইলে একের পর এক ফটো তুলছিল। সন্ধ্যা ঘনাচ্ছিল, কুয়াশা নামছিল। সেখানে আর কেউ ছিল না। আমার ভয় করছিল। ওকে বলছিলাম
    টুকটুকি সিং - অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    আমার মা ফোন করে বলছে, তোর বর তো আবার বিয়ে করছে। আমি বললুম, কাকে? মা বললে, এসে দেখে যা। আমি বললুম, দেখতে যাব কেন? দেখার কী আছে। মা বলে, বরের বিয়ে দেখবি না? আমি বলি, না। বলি, কাকে বিয়ে করল? পাশের বাড়ির সেই ঢুপসি মেয়েটাকে? ওর সঙ্গে তো কত আশনাই! মা বলে,
    ছোটা থেকে ছুটি - অংশুমান গুহ
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    এমনি করে আরো কয়েকবার এ-গলি সে-গলি করে, কয়েকটা ধারালো বাঁক নিয়ে, দিক পরিবর্তন করলাম। কিন্তু যতবারই পিছন ফিরে তাকাই, দেখি লোকটা তখনো ঠিক আছে। কখনো কাছে, কখনো দূরে, ধীর গতিতে শান্তভাবে হেঁটে আসছে। বুঝতে পারছিলাম না সত‍্যিই
    ঘুম - আনন্দিতা চৌধুরী
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    কী কুক্ষণে যে বড় রাস্তার বিরাট মিছিলটাকে এড়াতে এই সরু গলিতে ঢুকেছিল রজত! এখানে তো দেখা যাচ্ছে অবস্থা আরো খারাপ। জলতেষ্টা পেয়েছে, দেখা যাক রাস্তার পাশের দোকানটায় পাওয়া যায় কি না। জানলা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে হাঁক পাড়তেই যাবে, এমন সময়
    দুটো চারটে কথা - অচিন্ত্য দাস
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    ব্রততী-মাসীমাকে একটা বেঞ্চিতে বসিয়ে দিলাম। তারপর উনি বলাতে বাস থেকে জলের বোতল আর টিফিন কৌটোটা এনে দিচ্ছি এমন সময় আরেকটা বাস এসে ঢুকল। আমাদের কোম্পানীরই বাস, তবে এর রুট আলাদা। এই নদীর ধারটা দুটো বাসের যাত্রীদেরই শেষ দ্রষ্টব্যস্থল। দুটো বাসের যাত্রীরা কিছুক্ষণ,
    কান্তা - দীপঙ্কর চৌধুরী
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    সে হবে ১৯৮০-র দশকের গোড়ার দিকের কথা। এহেন অনীকবাবুর বিয়ে হচ্ছে না বিয়ে হচ্ছে না ত্রিশ-বত্রিশ বছর বয়সেও, যদিও আমাদের বন্ধুদলের আর আর প্রায় সকলেরই বিয়ে-থা হয়ে গিয়েছে ততদিনে। এ’নিয়ে ওর মা যথেষ্ট অধৈর্য ছিলেন। অনীকের বিয়ে না-হওয়ার আদৌ কোনো কারণ ছিল না অবশ্য, ওর খামখেয়াল ছাড়া। ভালো ভালো ঘরের
    ফ্যান্সি হেয়ার কাটিং সেলুন فینسی ہیرکٹنگ سیلون - গুলাম আব্বাস translated by শুভময় রায়
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    দেশভাগের পরে দেশছাড়া চার নাপিত জীবিকার সন্ধানে এসে জুটল এক অচেনা শহরে। চারজনেই ছোট্ট একটা চায়ের দোকানে চা খেতে এসেছে। একই পেশার মানুষ তো, সহজেই পরস্পরকে চিনে নেয়। পরিচয় হয়ে গেল তাড়াতাড়ি। স্বদেশ ছেড়ে আসা চারমূর্তি
    বন্য রাতের ঘুমহীন চুপকথারা - শাশ্বত বোস
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    সর্পিল এই রাস্তার কোন শুরু বা শেষ নেই! শুধু সন্ধ্যের বুক চিরে গলগল করে নামতে থাকা আবছায়া রঙের মনখারাপটা যে কোন পথচারীকে দিক ভ্রষ্ট করে দিতে পারে এই শাল পলাশ সেগুনের জঙ্গলে। এই বারো মাইল ফরেস্টে
    মূর্খ - যশোধরা রায়চৌধুরী
    সংখ্যা ৯৮ | গল্প | April 2025
    মঞ্জু যখন তার দিকে পেছন ফিরে নিজের ঘরের দিকে পা বাড়ায়, ওর চলন বলন দেখে মনীষা কেমন তীব্র ভাবে অনুভব করে ঘৃণাটা। একট মানুষের মূর্তি এতটা বিরক্তি ও রাগ পয়দা করতে পারে শরীরে? মনীষার অসহ্য লাগছে। মাথা দপ দপ করছে। শিরায় শিরায় বিরক্তি ছুটছে। রগে রগে
    দিন তো গেল - অংশুমান গুহ
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    খানিক পর তোমার ঘুম ভাঙল। তুমি আহত। মাথায় ব‍্যথা করছে। মুখে রক্তের আস্বাদন, লবণের স্বাদ। শরীরে ব‍্যথা যেমন আছে, একটা অসাড়তাও ধীরে ধীরে চারপাশ থেকে গ্রাস করছে। একটা নেশা লাগানো অবশতা। মেয়ের বাঁশি বাজানোর কথা ভাবতে ভাবতে তুমি
    ভূতের লেখা - অনিরুদ্ধ সেন
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    ধূর্জটি সেনের বিশ্বাসের মর্যাদা রেখে তাপস দু'বছরে ইংরেজি লেখায় ছোট হলেও একটা জায়গা করে নিয়েছে। কিছু পত্রপত্রিকায় কলাম লিখছে। এমনকি, এক নামী সংবাদপত্র আয়োজিত গল্প প্রতিযোগিতায় উচ্চ প্রশংসিত তার গল্প ‘অ্যানথলজি’তে স্থান পেয়েছে। তার সঙ্গে বাংলা লেখালিখি তো চলছেই।
    মুক্তিধাম - অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    চারদিন আগে যখন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী এয়ারপোর্ট থেকে সুকৃৎদের পৈতৃক গ্রামে যাবার জন্য গাড়িতে উঠেছিলাম তখন আমরা বারাতি। আমি আর রাজেন। সুকৃৎ জয়সওয়াল, বম্বেতে আমাদের কলীগ। সুকৃতের হলদি, সঙ্গীত, বিয়ে, সম্ভব হলে একদিন বাবা বিশ্বনাথ, গোদৌলিয়ার রাবড়ি, চাটএইই প্ল্যান ছিল। কিন্তু সুকৃতের ফুলশয্যের রাতও ভোর হল, আর ওর দাদাজিও দেহ রাখলেন। নব্বই হয়েছিল। তবুও
    গোধূলিনগরের পরী - দেবাশিস দাস
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    পথটা কোথাও হারিয়ে যাচ্ছে, কোথাও দেখা যাচ্ছে। সে পথের সঙ্গে লুকোচুরি খেলতে খেলতেই পৌঁছে যাবেন ধু-ধু মাঠের অপর প্রান্তে এক গ্রামের বটতলায়। বটতলার একটা ঝুপড়ি দোকানে দুপুরের খাওয়া সেরে বেঞ্চে বসে ঢুলতে ঢুলতেই দেখবেন পড়ন্ত বেলায় একটা টোটো এসে দাঁড়িয়েছে সামনে। টোটোতে গ্রামের রাস্তা ছাড়িয়ে একটা গাছগাছালি ভরা জঙ্গল পার হয়ে পৌঁছবেন এক গঞ্জে। এটাই গোধূলিনগর।
    স্টেশনের লোকটি এখন কোথায়? - ফয়সাল রাব্বি
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    আমি বাসে উঠতে ভয় পাই। তাই ট্রেনই আমার একমাত্র ভরসা। অফিস থেকে বাড়ি, বাড়ি থেকে অফিস - মোট দুইবার আমাকে স্টেশনে ট্রেনের অপেক্ষা করতে হয়। প্রতিদিন প্রতিবারই লোকটিকে দেখি; একমনে রেললাইনের দিকে তাকিয়ে থাকেন। ট্রেনের অপেক্ষা করেন তা বলা যাবে না। কারণ,
    লুকোনো প্রেম - গান্ধর্বিকা ভট্টাচার্য
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    কোলকাতার নামী হোটেলের রেস্তোরাঁ। ক্রীম রঙের দেওয়াল। মেরুন পর্দা। তার সঙ্গে ম্যাচ করানো নরম সোফা। স্তিমিত আলো, মৃদু স্বরে কথা, মৃদু বাজনা। সবকিছু মিলিয়ে একটা আমেজ তৈরি হয়েছে। কিছুক্ষণ বসে থাকার পর পূজারিণীর মন শান্ত হয়ে এল।
    লাল-নীল একদিন - লুনা রাহনুমা
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    —তোমার না সবটাতেই বাড়াবাড়ি। কতবার বললাম, গত জন্মদিনে তোমাকে যে লাল শাড়িটা উপহার দিয়েছি, ওটা পরে এসো। গতকালও বাড়ি যাবার আগে বলে দিয়েছি, রাতে টেলিফোন করেও বলেছি, সকালে মেসেজ লিখে পাঠিয়েছি, তবু আমার একটা কথা রাখলে না তুমি!
    প্রগতিবাদী ترقی پسند - সাদাত হাসান মান্টো translated by শুভময় রায়
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    প্রগতিশীলতা বলতে কী বোঝায় সেটা যোগিন্দার বোঝাতে, অমৃত কৌর তো বড়ই হতাশ হল। বিবি ভেবেছিল ‘তরক্কি-পসন্দ’ না জানি কী বিশাল জিনিস – যা নিয়ে বড়-বড় কবি আর গল্পকার তার স্বামীর সঙ্গে আলোচনায় বসেন! কিন্তু তারপর সারা হিন্দুস্থানে কেবল তিন-চারজনই প্রগতিশীল গল্পকার থাকার কথাটা মনে পড়তেই
    উড়াল ডানা - স্বপ্না মিত্র
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    মনিদা ছিল সংসারের কল্পতরু। দিদির বিয়ে, সেজদার বিদেশ যাওয়ার প্যাসেজ মানি, সব ওই মনিদা। নিজের বলে কিছু রাখতে জানত না মানুষটা। মনিদার সবকিছুই ছিল বারোয়ারি। প্রত্যেকেরই তাতে অধিকার। শখ করে পেস্তা রঙের একটা
    জাগ্রত বিষ্ণুমূর্তি - সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    সুবিনয়বাবুকে ফোন করার দশ মিনিটের মধ্যেই গলিতে পুলিশের গাড়ির নাক দেখা গেল। মনা পাগলা তখনও সিঙাড়া-জিলিপি শেষ করতে পারেনি। পুলিশ আসছে দেখে একটা আধভাঙা জিলিপি হাতে নিয়েই সে দৌড় দিল। সুবিনয়বাবু সব শুনেটুনে ইন্দ্রকে প্রশ্ন করলেন,
    ছেলেমেয়েদের গল্প - বিশ্বদীপ সেনশর্মা
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    কুহু চুপ করে রইল। শর্মিলা চোখে অন্ধকার দেখলেন। ঘরের কাজ নিজের হাতে তিনি বহু বছর করেননি। আজ রাতের খাবার, বুবুনের হোমটাস্ক, কাল সকালে কৌশিকের ব্রেকফাস্ট-–সব তাঁর চোখের সামনে দিয়ে একরাশ দুঃস্বপ্নের মত ভেসে গেল। তিনি আর ভাবতে পারলেন না৷ কুহুকে বিশ্রী একটা
    গঙ্গার ঘাট - অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    বৃদ্ধ মানুষটি যে জিনিস হাতে নিয়ে উঠে আসছে, ঘাটের মাথায় বসে মনে হয়, তা হল এক মাটির পিদিম। কাছে এলে দেখা গেল, বৃদ্ধের হাতে রয়েছে একটি শিবলিঙ্গ। সাইজে এই এতটুকু। কিন্তু অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করলাম,
    একটি মামুলি ভুতুড়ে গপ্পো - ছন্দা চট্টোপাধ্যায় বিউট্রা
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    তারা কয়েকবার বাড়িওয়ালাকে এই ব্যাপার নিয়ে প্রশ্ন করেছিল কিন্তু কোনও সদুত্তর পায়নি। বেশি পীড়াপিড়ি করলে ভদ্রলোক গোমড়া মুখে বলতেন 'আপনাদের অসুবিধা হলে অন্য জায়গা দেখতে পারেন। আমার ক্লায়েন্টের অভাব নেই।' পড়শীরাও শুধু বলে
    নাদির শাহের শহরে মীর (১) - ইন্দ্রনীল দাশগুপ্ত
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প : ধারাবাহিক | January 2025
    নাদির শাহের বেলা আসলে কী ঘটেছিল জানিস তোরা? নিজামের ফৌজ বাদশাহকে বাঁচাবার জন্য দিল্লীতে এসে অপেক্ষায় বসে। রঙ্গীলা না তো নিজামের কথা শুনল আর না তাঁর তুর্কী আর ইরানী ঘোড়সওয়ারের বাহিনীটার সাহায্য নিল। ইরানী ঘুসপ্যায়ঠদের মোকাবিলা হিন্দুস্তানে ওই একটা লোকই করতে পারত। দিল্লীতে যখন কৎল-এ-আম চলছিল তখন সেই বুজুর্গ মানুষটাই নাদিরকে গিয়ে
    একটি কাল্পনিক জামাইষষ্ঠী - রিঙ্কি দাস
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    "তারিখ? ও, আচ্ছা, আজ তো জামাইষষ্ঠী! কী লজ্জার বিষয়, জামাইকে শ্বশুরের দরজায় এসে জামাইষষ্ঠীর কথা মনে করিয়ে দিতে হচ্ছে! এসো, বাবাজীবন, তুমি আরাম করে বসো। আসলে তোমার এত কাজের চাপ, কোনোদিন বেড়াতে আসার ছুটি পাও না, তাই লৌকিকতাগুলো আমিও
    বিপদের আশঙ্কায় - অনন্যা দাশ
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    মিকা আর মিশা তো গাড়ি থেকে নেমেই হইহই করে কী হয়েছিল সেইসব বলতে লাগল। ওদের চোখে তো শুভম একেবারে হিরো। শুভম নিজেই বিশ্বাস করতে পারছিল না যে সে কী করে ফেলেছে। ওদের কাছে বন্দুকটন্দুক থাকতে পারত।
    দীনবন্ধু কিংবা ঈশ্বরের কাহিনী - দিবাকর ভট্টাচার্য
    সংখ্যা ৯৭ | গল্প | January 2025
    খানিকক্ষণ হাঁটার পর দীনবন্ধুর হঠাৎ চোখে পড়লো কেউ একজন বসে রয়েছেন একটা বড়ো পাথরের উপর - মাথা নীচু করে - হাতের তালুর উপর মুখ রেখে - মনে হয় যেন গভীরভাবে কিছু ভাবছেন। দীনবন্ধু তাঁর কাছে গিয়ে আস্তে করে বললো - "ঈশ্বরের কাছে যাবো - কোন রাস্তা দিয়ে কতদূর যেতে হবে বলতে
    ক্লর্ক্‌, ক্লর্কন্‌, আর একটা টেলিফুঙ্কেন রেডিও - ইন্দ্রনীল দাশগুপ্ত
    সংখ্যা ৯৬ | গল্প | October 2024
    রফি মার্গের উপর দিয়ে তরতর করে চলেছিল বাস আর দুচাকার গাড়ির মিছিল। প্রাক্‌গোধূলির হলুদ পানীয়ের মতো উষ্ণ তরলতায় ডুবে সরকারি দফ্‌তরের জেল ভেঙে পালানো যুবকরা কথা বলছিল ক্রিকেটের বিষয়ে কিন্তু আসলে খুঁজছিল তাদের লাইফ-পার্টনার, যুবতীরা চাইছিল ঘড়ির কাঁটা থামিয়ে দিতে যাতে তাদের বাড়ি ফেরার সময়টা না ফুরোয়, আর প্রৌঢ়রা
    সহজপুরের রূপকথা - অনিরুদ্ধ সেন
    সংখ্যা ৯৬ | গল্প | October 2024
    আজ থেকে কয়েক দশক পরের কথা। সহজপুর জঙ্গলের ধারে এক গ্রাম। সেখানে থাকে কিছু সরল মানুষ। শহরের লোক অবশ্য তাদের বলে ‘ফালতু’। তখন দেশে মানবসম্পদ উপযোগের পদ্ধতি খুব উন্নত। অল্প বয়স থেকেই ছাত্রেরা কীসে কীসে পটু, সেসব উন্নত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বিচার করে তাদের ভবিষ্যতের
    যে ফুল ঝরে… - অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়
    সংখ্যা ৯৬ | গল্প | October 2024
    দাদারের বিখ্যাত গণেশ মন্দিরটি দর্শন করিয়ে আনবে। মা তার আগের রাত্রে খাবার টেবিলে বসে আস্তে আস্তে বলেছিল, কতদিন যাই না, গেলে হয় একবার, কিন্তু হাঁটতে কি আর পারবো অত?
  • 12345678910 ... (1 to 40 of total 1286)
  • কীভাবে লেখা পাঠাবেন তা জানতে এখানে ক্লিক করুন | "পরবাস"-এ প্রকাশিত রচনার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট রচনাকারের/রচনাকারদের। "পরবাস"-এ বেরোনো কোনো লেখার মধ্যে দিয়ে যে মত প্রকাশ করা হয়েছে তা লেখকের/লেখকদের নিজস্ব। তজ্জনিত কোন ক্ষয়ক্ষতির জন্য "পরবাস"-এর প্রকাশক ও সম্পাদকরা দায়ী নন। | Email: parabaas@parabaas.com | Sign up for Parabaas updates | © 1997-2024 Parabaas Inc. All rights reserved. | About Us
কি ভাবে লেখা পাঠানো যাবে এবং লেখা প্রকাশ-সংক্রান্ত কয়েকটি নিয়ম
(১) লেখা, ছবি অপ্রকাশিত (এর মধ্যে আন্তর্জাল [পত্রিকা, ব্লগ, ফেসবুক ইত্যাদিও ধরতে হবে]) ও মৌলিক হওয়া চাই।
(২) ই-মেইল ঠিকানাঃ parabaas@parabaas.com
(৩) লেখার মধ্যেই আপনার ই-মেইল ঠিকানা, সাধারণ ডাক-ঠিকানা, ফোন নম্বর দেবেন - তাহলে লেখকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সুবিধা হয়।
(৪) কবিতা পাঠালে এক সঙ্গে অন্তত তিনটি কবিতা পাঠালে ভালো হয়।
(৫) ইউনিকোড হরফে এখন পরবাস প্রকাশিত হচ্ছে - সেই মাধ্যমে লেখা পেলে আমাদের সুবিধা হয়, কিন্তু অন্য মাধ্যমে, যথা "বাংলিশ", অন্য ফন্ট-এ, বা হাতে লেখা হলেও চলবে। সাধারণ ডাক-এ পাঠালে অবশ্যই কপি রেখে পাঠাবেন, কারণ লেখা/ছবি ফেরত পাঠানো সম্ভব নয়।
(৬) 'পরবাস' বা 'ওয়েবশিল্প'-সংক্রান্ত পরামর্শ ও সহযোগিতাও আমাদের কাম্য।
(৭) পরবাসে প্রকাশিত লেখা আন্তর্জাল ও অন্য বৈদ্যুতিন মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না। পরবাসের পাতার লিংক দেয়া যাবে। পরবাসে প্রকাশের ১২০ দিন পরে অন্য কাগুজে মাধ্যমে প্রকাশিত হতে পারে কিন্তু সেখানে পরবাসে পূর্ব-প্রকাশনের উল্লেখ রাখা বাঞ্ছনীয় এবং সঙ্গত।
(৮) লেখক এই নিয়মগুলি মান্য করছেন বলে গণ্য করা হবে। এর কোনোরকম পরিবর্তন চাইলে অবশ্যই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।

সাধারণ ডাকযোগে লেখা, ছবি, বই ইত্যাদি পাঠানোর ঠিকানার জন্যে ই-মেইলে parabaas@parabaas.com অথবা ফোন-এ (+91)8609169717-এ যোগাযোগ করুন। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করি সব লেখার লেখকদের উত্তর দেবার, কিন্তু অনেক সময় অনিবার্য কারণবশতঃ তা সম্ভব না হতেও পারে। সেই জন্য লেখা পাঠানোর ৬ মাসের মধ্যে উত্তর না পেলে ধরে নিতে হবে যে লেখাটি মনোনীত হয়নি। আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করছি আপনাদের সৃষ্টিশীল রচনা পাঠাতে, এবং সে-জন্য আগাম ধন্যবাদ।
Sign up for Parabaas Updates