Click below to read comments on other sections:
|
সুনন্দন চক্রবর্তীর ভ্রমণকাহিনি বাঙালের কেনিয়া দর্শন
যে পোলা লিখসে - নিজেরে বাঙাল কইতে গেল ক্যান? হাইকোর্ট দেইখ্যা - আমার ভিরকুট্টি লাগে - আর আফ্রিকা'য় গিয়া এর ত যেন শ্বশুরবাড়ীতে আইসে বোধ লাগে। ছবি তুলসে সুন্দর। কামের কাম হইসে। ইয়া নিশ্চয় ডভার লেনের তিন পুরুষের বাঙাল। অহরহ বিলাত - বুলাত যায়। এই রকম লেখা পড়তে পাইলে মন্দ হয় না!!
দেবাশিস (ডিসেম্বর ২০১৮; debasish....@gmail....)
সুনন্দন চক্রবর্তীর এই ভ্রমণকাহিনীটি অনবদ্য। সযত্নে প্রস্তুত অতীব খুশবুদার ব্যঞ্জন, স্বাদে গন্ধে অতুলনীয়। এইসব নবীন শঙ্করদের যাত্রাপথ হয়তো অনেক সুগম হয়েছে, কিন্তু লেখাটিকে প্রায় চাঁদের পাহাড়বৎ পড়ে ফেললাম! সঙ্গের ছবিগুলি তুলনাবিহীন, লেখা ও আলোকচিত্রের ঘ্রাণের দুই অর্ধভোজন সংযুক্ত হয়ে পাঠকের পূর্ণ ভোজন সম্পন্ন করালো। দুর্দান্ত!
নিরুপম চক্রবর্তী (অক্টোবর ২০১৮; ncha...@gmai...)
সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়ের গল্প বিজ্ঞাপনের মেয়ে
ভালো লেখনী। বাস্তবতা এবং কল্পনাশক্তির যোগ্য মিশেল। একটানা পড়ে যাওয়া যায়। শব্দচয়নে সুরুচির ছাপ আছে। কাহিনীতে টানটান উত্তেজনার ছোঁয়া আছে। লেখককে সাধুবাদ জানাই।
সৌরভ দত্ত (নভেম্বর ২০১৮; saurabhdutta060...@gma...)
ইতিহাসকে অবিকৃত রেখে লেখা এই গল্পটি খুবই প্রয়োজনীয় ও সময়োপযোগী। স্বাধীনতা ও রেনেসাঁ যুগের ইতিহাস যত চর্চা হয় তত ভালো।
লেখিকা ও পরবাসকে ধন্যবাদ।
তরুণ কান্তি নস্কর (নভেম্বর ২০১৮; tkn...@gma...)
ঐশী রায়ের 'সম্ভবামি' গল্পটি পড়ে চিঠি লিখতে বসা। লেখিকার গল্প বলার ভঙ্গি এতই সাবলীল যে গল্পটি পড়তে শুরু করলে শেষ না করে ওঠা যায় না। একটা ঘোরের মধ্যে দিয়ে গল্পটা শেষ করেছি। ঘোর কাটার পর প্রথম যে কথাটা মনে হল, যে ইংরেজমুক্ত শ্রেণীহীন শোষণহীন এক ভারতবর্ষের কল্পনা মহান বিপ্লবীরা করেছিলেন, তা কি আদৌ সফল হয়েছে? এই প্রসঙ্গে আর একটা কথা আমার মনে হচ্ছে যে আমরা যখন ক্লাস নাইন-টেন-এ ইতিহাস পড়তাম তখন বইতে সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের প্রসঙ্গে উল্লেখ থাকত 'সন্ত্রাসবাদী পর্ব'! আজকের ভারতবর্ষের প্রেক্ষিতে তৎকালীন বিপ্লবী আন্দোলনকে যদি 'সন্ত্রাসবাদী' কার্যকলাপ (terrorist activity) বলা হয় তাহলে মনে হয় ভগৎ সিং, মাস্টারদা, কানাইলাল প্রমুখের অবমাননা করা হবে। যদিও আমি স্বীকার করছি এখনকার সিলেবাসের ইতিহাস বই আমি বহুবছর দেখিনি।
কানাইলাল দত্তের কথা আমি একটু পড়েছি উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'নির্বাসিতের আত্মকথা' বইতে। আর একজন কানাইলাল-ও কিন্তু ভারতবর্ষের বিপ্লবী আন্দোলনে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা নিয়েছিলেন, তাঁর পদবী ভট্টাচার্য।
রাইটার্স বিল্ডিং-এর অলিন্দ যুদ্ধের অন্যতম নায়ক বিনয় ও বাদলের সহযোগী দীনেশ গুপ্তের ফাঁসীর আদেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গালিক। বিচারের নামে সেদিন প্রহসন হয়েছিল -- তার বিরুদ্ধে জেলের ভিতরে ও বাহিরে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছিল। দীনেশ গুপ্তের ফাঁসীর পর বাংলার বিপ্লবীরা তাঁদের বিচারে গালিককে মৃত্যুদণ্ডের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। বহু আলাপ-আলোচনার পর সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার দায়িত্ব পড়েছিল দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার বিপ্লবী নেতাদের উপর। যুগান্তর দল সেই দায়িত্ব গ্রহণ করে। সুনীল চ্যাটার্জী দলের তরুণ সদস্য মজিলপুরের কানাইলাল ভট্টাচার্যের উপর সেই দায়িত্ব অর্পণ করেন। ১৯৩১ সালের ২৭ জুলাই আলিপুর জজ কোর্টে গালিকের এজলাসে ঢুকে কানাইলাল সেই দায়িত্ব নির্ভুলভাবে পালন করেছিলেন। গালিকের প্রাণহীন দেহ লুটিয়ে পড়ার পর তিনি সায়ানাইড গ্রহণ করে শহীদের মৃত্যু বরণ করেন।
তাঁর পকেটে একটি চিরকুট পাওয়া গিয়েছিল - যাতে লেখা ছিল, "ধ্বংস হও। দীনেশ গুপ্তকে অবিচারের ফাঁসী দেবার পুরস্কার লও।" - ইতি বিমল গুপ্ত। মেদিনীপুরের একজন আত্মগোপনকারী বিপ্লবী বিমল দাশগুপ্তকে পুলিশের হাত থেকে বাঁচানোর প্রয়াস থেকেই তিনি এমন চিরকুট রেখেছিলেন। এই আত্মত্যাগ বাংলার বিপ্লবী আন্দোলনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
গল্পের প্রসঙ্গে এত কথা বলে ফেললাম কারণ আমার বাড়ি আসলে জয়নগর-মজিলপুরে। আর একটা কারণ এই যে কানাইলাল ভট্টাচার্য সম্পর্কে অল্প-বিস্তর জানলেও তাকে যিনি তৈরি করেছিলেন সেই বিপ্লবী সুনীল চ্যাটার্জি সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানতে পারি নি কোনোদিন। লেখিকার যেহেতু এই বিষয়ে আগ্রহ আছে তাঁর কাছে অনুরোধ তিনি যদি কিছু জানাতে পারেন। তাঁর কাছে আরও অনুরোধ তিনি যেন বিপ্লবী এবং অন্য বড় মানুষদের জীবনী নিয়ে গল্প লেখেন। গল্পের ছলে লেখা এই জীবনীগুলো পড়ে এই সময়কার সামাজিক পঙ্কিলতার মধ্যেও মনটা ভালো হয়, আর একটু হলেও আশার আলো দেখতে পাই।
লেখার অলংকরণ-ও খুব ভালো লাগল, এটা না বললে অন্যায় হয়ে যেত। পরবাস কে ধন্যবাদ।
দেবযানী (নভেম্বর; ২০১৮)
ঘটনাচক্রে, অর্থাৎ লিরিক্যাল বুক্স থেকে ওঁর একটি বই প্রকাশের আগে এডিট করার সূত্রে আমার সঙ্গে পরিচয়। তারপর দু'বার গেছি ওনার বাড়িতে। আড্ডার মেজাজে বয়সের নৈকট্যে (আমি তিন বছরের ছোট) এবং অতি-বামরাজনীতির প্রতি যৌবনের মুগ্ধতা ও পরবর্তী মোহভঙ্গ, সব মিলিয়ে আমাদের একই গোত্র। আর একটি মিল-- ব্যাংকের চাকরিসূত্রে ওনার ঝাড়খণ্ডে এবং আমার ছত্তিশগড়ে চাকরির অনুভব। জমে গেল আড্ডা, কিন্তু ঘটনাচক্রে আমি আবার কোলকাতা ছেড়ে ছত্রিশগড়ের ভিলাই ও দিল্লির উপকন্ঠে গুরুগাঁওয়ে পালা করে থাকি। অনেক কথা হয়েছিল --ওঁর সঙ্গে ও বৌদির সঙ্গে। দুজনের একটাই আফসোস, কেন আগে পরিচয় হয় নি! "দেখা হইল না রে শ্যাম, আমার সেই নত্তুন বয়সের কালে"। --অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি পরবর্তী অংশের জন্যে।
রঞ্জন রায় (নভেম্বর ২০১৮; ranjanr...@gmail...)
মিহির বাবুর সাক্ষাৎকার বেশ লাগল। ওঁর বিষাদবৃক্ষ এবং আরও কিছু লেখা, যা মূলত স্মৃতিমূলক, দারুণ লেগেছে। মণীন্দ্র গুপ্তের ব্যাপারে ওঁর মতামতের সঙ্গে আমি ১০০ শতাংশ সহমত পোষণ করি। মিহির বাবুর সঙ্গে আলাপ হয়েছিল আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে। ওঁর বইচিত্রময় জীবনকথাও শুনেছি কিছু কিছু নানা জায়গা থেকে। সেখানে fact এবং fiction মিলেমিশে আছে। পরবাসকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এই লেখাটার জন্য। পরের সংখ্যার জন্য মুখিয়ে রয়েছি।
সৌম্যেন ভট্টাচার্য (অক্টোবর ২০১৮; bookmans...@yaho...)
শাম্ভবী ঘোষের উপন্যাস কোথাও জীবন আছে
শুরুটা অসাধারণ লাগল। খুব সুখপাঠ্য লেখা। চরিত্রগুলো পরিচিত। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।।।
পিউ দাশ (অক্টোবর ২০১৮)
কৌশিক ভট্টাচার্যের গল্প নিরামিষাশী বাঘ
গল্পটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। গল্পকারের চিন্তাকে কুর্নিস জানাই। উপস্থাপনাটিও ভারি মনোগ্রাহী!
স্বরূপ মণ্ডল (অক্টোবর ২০১৮; bivar...@gma..)
সৌমেন ভট্টাচার্যের অণু-গল্প অভ্যাস
এরকম কিছু আরতিমাসি এখনও আছেন । যারা অন্তর থেকে ভালোবেসেই কাজ করেন । কোন কিছুর প্রত্যাশা তাঁরা করেন না।
পীযূষ কান্তি দাস (অক্টোবর ২০১৮; pijush..@gmai...)
অংকুর সাহার সমালোচনা ভানুসিংহের প্রতীচ্য ভ্রমণ
The commentaries were very nice and factual. I was aware of Gurudev's 'naughty' attempt to convince his audience about this "Great discovery" of an ancient Brajabuli poet. Unfortunately(!) the young poet got caught and we know the rest. Thanks.
Dr. Ajit K. Thakur (অক্টোবর ২০১৮; aythak...@gma...)
সন্ধ্যা ভট্টাচার্যের স্মৃতিকাহিনি দেশান্তরের কথা
এত সচ্ছন্দ আর ঝরঝরে লেখা, মনে হচ্ছে আমি ওনার গ্রামটাকে দেখতে পাচ্ছি। কতো অজানা কথা জানলাম, শোয়ারি, বাঁধা-ঘাট, পাকস্পর্শ... ইত্যাদি।
আশা করছি আরো তাড়াতাড়ি পরের পর্বগুলো পড়তে পারব।
ফারহানা আফরোজ (অক্টোবর ২০১৮; farhan...@yaho..)
পার্থপ্রতিম ভট্টাচার্য (অক্টোবর ২০১৮; pbhatt4...@goog...)
দীপঙ্কর ঘোষ ও সমরেন্দ্র নারায়ণ রায়ের 'ছবি ও কবিতার যুগলবন্দী' বিজয়িনী
আগেই বলে দিতে চাই চিত্রশিল্প ও বাংলা সাহিত্য সম্পর্কে আগ্রহ থাকলেও জ্ঞান না থাকার মতোই। তাই আমার মতামত সমালোচনা সাপেক্ষ। চিত্রশিল্প সম্বন্ধে আমার ধারণা, চলচ্চিত্র অনুধাবন করা স্থিরচিত্র উপলব্ধি করার চেয়ে সহজ। এর প্রাথমিক কারণ হয়তো প্রকৃতি--শব্দ, গন্ধ, দৃশ্য, গতি, এ-প্রকার বিভিন্ন বিশেষণে বিভূষিত ও পরিবর্তনশীল যা চলচ্চিত্রে কিছুটা পরিস্ফুটিত হয়। ডিজিটালের যুগে অনেকাংশে অতিরঞ্জিতও করা সম্ভব। স্থিরচিত্র শিল্পী কোনো বিশেষ মুহূর্ত আশ্রয় করে এক ভাবচিত্র তৈরি করে যার ব্যাখ্যা অনেকাংশেই দর্শক-নির্ভর যা শিল্পীর নিজের প্রেরণার সমার্থ নাও হতে পারে।
'বিজয়িনী'তে দীপঙ্কর ঘোষের ছ'টি ছবিই নিজ গুণে প্রকৃষ্ট মানের। তবে সমরেন্দ্র নারায়ণ রায়ের লেখনী এই চিত্রমালা সমগ্রকে জীবন্ত করে তুলেছে। আবার একথাও বলতে হচ্ছে যে সমরেন্দ্রর মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখা ছবির পটপ্রেক্ষিতে আরও অর্থপূর্ণ হয়ে উঠেছে। যুগলবন্দী এর যথার্থ পরিচয়। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা অপ্রাসঙ্গিক হবে না যে এই যুগলবন্দীর এক অনবদ্য রচনাবলী গদ্যাকারে, পরবাস প্রকাশ করেছে Memories of Madhupur নামের বইটিতে। এটি যাঁরা পড়েছেন তাঁদের বুঝতে সহজ হবে যে 'বিজয়িনী' এক অন্য স্বাদের রচনা। পরবাসের সম্পাদক ও কর্মীবৃন্দের এই সমষ্টিগত প্রচেষ্টাকে জানাই আমার আন্তরিক অভিনন্দন। ভবিষ্যতের সৃষ্টির জন্য রইল শারদীয়া শুভেচ্ছা।
প্রজ্ঞাব্রত সেন (অক্টোবর ২০১৮; p_se...@yaho...)
অনন্যা দাশের গল্প ঝিলিক আর পোড়ো বাড়ির ভূত
গল্পটা খুব ভালো লাগল। 'নারীশিক্ষার প্রসার ঘটানো', 'বাল্যবিবাহ রোধ করা' ইত্যাদি বিষয়গুলি লেখক তুলে ধরেছেন গল্পের মাধ্যমে। লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
স্বপন রায় (অক্টোবর ২০১৮; sroy5...@gma...)
উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ সাধক কবি কমলাকান্ত
উদয় চট্টোপাধ্যায়ের এই লেখাটি পড়ে মন ভরে গেল। অতি সযত্নে শাক্ত ‘অশান্ত কমলাকান্ত’কে তিনি উপস্থিত করেছেন; অত্যন্ত তথ্যসমৃদ্ধ এই রচনা। কৌতূহল থেকে যায় প্রাচীন শ্যামাসংগীত রচয়িতাদের পারস্পরিক ভাবের আদান প্রদান ঠিক কতটা ছিল। তাঁরা কি একে অপরের সৃষ্টি সম্পর্কে অবহিত ছিলেন?
নিরুপম চক্রবর্তী (অক্টোবর ২০১৮; ncha...@gma...)
সুবীর বোসের কবিতা গোধূলির ডাকপিওন - ২৮
নিরিবিলি কবিতায় সুবীরীয় সাক্ষর! সুন্দর একটি কবিতা।
শুভেচ্ছা।
ইন্দ্রনীল বক্সী (অক্টোবর ২০১৮; indranilb@gma...)
সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়ের গল্প বিজ্ঞাপনের মেয়ে
অপূর্ব গল্প, as usual from a master storyteller like সিদ্ধার্থ। রূঢ় বাস্তব ও কল্পনা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।
দীপঙ্কর চৌধুরী (অক্টোবর ২০১৮; cdp...@rediffm...)
মুরাদুল ইসলামের গল্প ভ্যানিটাজ
চোখ আটকে রাখার মত গদ্য। তবে কেবল সংলাপে সাইকোএনালিসিসের একটা মিসির আলী জাতীয় সমস্যা থাকে, সেই সমস্যা এই গল্পে হয় নাই সম্ভবত রক্ষিতাদের ডুবায়ে মারার কারণটা কিংবা আবদুল হামিদের মর্মান্তিক মৃত্যুর ব্যাপারটা খুব স্বাভাবিকভাবে বইলা যাওয়ায়।
আবদুল হামিদের সাথে আর্টিস্টের সম্পর্ক ফিজিক্যাল হওয়ার কোন ইঙ্গিত না থাকলেও সম্ভাবনা কিন্তু থাকে। মারাত্মক গল্প।
ফারুখ আবদুল্লা (অক্টোবর ২০১৮; farua...@gma...)
শাম্ভবী ঘোষের উপন্যাস কোথাও জীবন আছে
শাম্ভবী ঘোষের লেখা পড়ে খুব ভালো লাগল। I have been looking for this kind of fiction which is about reading itself; it is also about young people reading and about women readers. Reading as the central image is very powerful. Looking forward to the unraveling of the story--
দেবযানী (অক্টোবর ২০১৮; debjan...@yahoo...)
ভীষণ ভালো লেখা। আমার বন্ধুরা এই গল্পের মধ্যে আছে বলে পড়ে আরো ভালো লাগলো। স্কুলের কথা মনে পড়ে গেলো। আগামী অধ্যায়ের অপেক্ষায় রইলাম।
কমলিকা (অক্টোবর ২০১৮; ghosh.k...@gma...)
নিরুপম চক্রবর্তীর অনুবাদে ইংল্যান্ডের কবি ক্রিস্টিনা রসেটির কবিতা
খুব ভালো লাগলো নিরূপম চক্রবর্তীর করা রসেটির কবিতা অনুবাদ। কবিতাটি ধর্মীয় অনুষঙ্গের হলেও নিরুপমের মতো নাস্তিকের কলমে তার আকাশনীল সৌম্য রূপটি প্রকাশ পেয়েছে ভালো।
গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায় (অক্টোবর ২০১৮; gautam1...@gma...)
কালীকৃষ্ণ গুহর কবিতা কিছুক্ষণ
কালীকৃষ্ণ বাবুর কবিতায় সবসময় বোধের জগৎ থেকে আসা নানারকম আওয়াজ পাওয়া যায়। নানা জায়গা থেকে হাওয়া আসে, যা ভাসিয়ে নিয়ে যায় নানা অনুভূতির আরও কাছাকাছি। দিনযাপনের ক্লান্তি থেকে সরে আসার ডাক দিচ্ছেন তিনি। অসাড় বাস্তব থেকে পালিয়ে যাওয়ার ডাকও বলা যায়। মনে শান্তি আসে। দারুণ।
সৌম্যেন ভট্টাচার্য (অক্টোবর ২০১৮; bookman...@yaho..)
ঐশী রায়ের গল্প সম্ভবামি
আমি সবসময় সাহিত্যগুণ দিয়ে লেখার কাটাছেঁড়া করিনা, নিজেও যে খুব বুঝি তা নয়। আর এই লেখাটি নিয়ে বলার ধৃষ্টতা সত্যিই নেই। আবেগে পড়েছি, এবং শেষ করার পরও অনেকক্ষণ চোখ ভিজে ছিল।
অদ্ভুত একটা চাপা কষ্ট বেরিয়ে এলো যেন, আর সবটা চোখের সামনে হতে দেখলাম। 'ওই যে সামনে, সাক্ষাৎ নারায়ণ যাচ্ছেন!'
অরবিন্দ মূলে (অক্টোবর ২০১৮; arabinda.mu...@gma...)
ভবভূতি ভট্টাচার্যের গ্রন্থ-সমালোচনা
অত্যন্ত উঁচু মানের বই পড়তে গেলে ও তার সমালোচনা লিখতে গেলে যে পাঠককেও সম্যক জ্ঞানী আর অনুভূতিশীল হতে হয় তার ছাপ প্রতি ছত্রে ছত্রে। লেখক যিনি একাধারে নিমগ্ন পাঠক আর সমালোচক, তাঁকে স্যালুট না জানিয়ে উপায় নেই।
অরুণাচল (অক্টোবর ২০১৮; arunachal.duttac...@gma...)
উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ একে চন্দ্র দুয়ে পক্ষ
একে চন্দ্র দুয়ে পক্ষ ... এগুলো পড়েছিলাম সেই ছোটবেলায় নামতার আকারে, মনেও তাই আছে আজ প্রায় ৪০ বছরেও। এখন কোথাও এইসব পড়ানোও হয় বলে জানা নাই। এগুলো সবার জানা দরকার, এখন আর কিছু কাজে না লাগুক জেনে রাখতে দোষ কি? খুব ভালো লাগলো ব্যাখ্যাগুলো।
Subha Prasad Dwibedi (অক্টোবর ২০১৮; spdwi...@yaho...)
পরবাস-এর ছোটগল্প
পরবাস-এর ছোটগল্পগুলি আমার খুব ভাল লাগে। এবারও ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে রথের রশি, জবাফুল গাছ সংশ্লিষ্ট গল্প, যেদিন বরফ পড়ল কলকাতায়, প্যাঁচালো ও কমলঝিল। কিন্তু টেডিরা গল্পটায় বড্ড বেশি ইংরেজি ব্যাবহার, একটুকরো ঘেসো লন-এ কিছু বানান ভুল চোখে পড়ল। আর আয়না আবিষ্কার-টাকে কি বলব? অণু-গল্প না পরমাণু-গল্প? হয়ত গল্পের মত কবিতায় লিখলেই ভাল হত। শুধু কিছু IMHO.
ছন্দা বিউট্রা (অগাস্ট ২০১৮; bew...@gm...)
উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ একে চন্দ্র দুয়ে পক্ষ
Many congratulations for an excellently well written and erudite article. I would like to add one information. You have mentioned Rahu & Ketu to be "kalponik" i.e. imaginary. Actually they are not entirely imaginary. The orbital plane of Moon around the Earth and the orbital plane of Earth around the Sun are not the same plane. One is inclined to the other by 5 degrees. (Had this not been so, there would be eclipses on each new moon and full moon.) Now, these two orbital planes intersect at two points. Looking from the Earth, through one the Moon goes up in its path and in the other case, the Moon plunges down. These two geometrical points are Rahu & Ketu. Technically, the Ascending Node and the Descending Node. During their movements, when the Sun or the Moon comes on (or very near) one of these nodes, only then eclipses occur. This matter was enumerated by a mythological story that you too have mentioned in the article. My point to write this much was only to put on record that ancient India made tremendous progress in Astronomy (apart from other branches of science and arts) and eclipse prediction was unbelievably precise even without full knowledge of celestial mechanics and also without computers!! So, I would say Rahu & Ketu to be mathematical or geometrical points whose locations can be specified in any given time and are NOT imaginary.
Thanks again for the well written article.
(In case of any further clarification which I may be able to provide, please feel free to write to me.)
S Datta (জুলাই ২০১৮; sdatta@excite.com...)
অতনু দের ছোটোগল্প রথের রশি
Wanted to say - kudos./p>
Simply great, very lucid, informative and a perfect style for historical fiction./p>
Just one thing - before publishing a bit of proof reading would have eliminated little mistakes in spellings./p>
Biplab (জুলাই ২০১৮; Paul.bi...@gmai...)
ইতিহাস, পরিমিত তথ্য আর সুন্দর লেখার বাঁধনের অনায়াস সঙ্গম।
Sumon Kanrar (জুলাই ২০১৮; sumank...@gmai...)
ভাস্কর বসুর প্রবন্ধ ‘সত্যকাম’ – ছায়াছবিতে সত্য ‘রচনা’
লেখা পড়ে খুব ভালো লাগল। আবেগতাড়িত ভাষা, কিন্তু আবেগের সীমা লঙ্ঘন না-করে লেখা। অনেক ডিটেলস নিয়ে লেখা।/p>
অনিরুদ্ধ ভট্টাচার্য (জুলাই ২০১৮; anib...@gmai...)
এক মর্মস্পর্শী ঘটনার প্রেক্ষিতে অসাধারণ কবিতা [অস্উইৎস-বার্কেনাউ-ক্র্যাকাও ২০১৮]--ছবি ও লেখা মনটাকে নাড়িয়ে, ভেতরটাকে দুমড়ে-মুচড়ে দেয়।
'পড়ে-থাকা জুতো', যেন যে-কোনো যুদ্ধের এক অদ্ভুত স্মৃতি। আজও যখন বোমা-বিস্ফোরণে, বা বুলেট-এ মানুষগুলো ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়, টিভিত চ্যানেলে চ্যানেলে শুধু ধরা দেয় সেই রক্তমাখা, চলতে-চলতে হঠাৎ থমকে যাওয়া, 'চটি-জুতো'। ওইটা ফেলে রেখে প্রাণপাখি উড়ে যায় কয়েক সেকেন্ডের যুদ্ধবিরতিতে... ভীষণ ভালো লেখা।
দেবালয় চক্রবর্তী (জুলাই ২০১৮; debal...@gmai...)
অসামান্য দুটি কবিতা। সমৃদ্ধ হলাম। প্রথম কবিতাটিতে জুতো খুলে রাখবার চিত্রকল্পটি যেভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, তার তুলনা হয় না। কবিকে শ্রদ্ধা জানাই।
মণিশংকর বিশ্বাস (জুলাই ২০১৮; manibis...@gmai...)