Click below to read comments on other sections:
|
ভালই, তথ্যসমৃদ্ধ লেখনী। নয়া ঔপনিবেশিক যুগে রাষ্ট্রের চরিত্র পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রের সঙ্গে নুতনভাবে বিন্যাসিত শ্রেনীসমূহের সম্পর্কের পরিবর্তন ঘটায় রাষ্ট্রের সঙ্গে জনগনের দ্বান্দিকতার সম্পর্কটিও পরিবর্তিত হয়ছে বা হচ্ছে। তাই মনে হয় উপনিবেশিক যুগে ব্যবহৃত মার্কসীয় তত্বের প্রয়োগরীতি নয়া ঔপনিবেশিক যুগে কার্যকারী হওয়া সম্ভব কিনা সে বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে।
দেবদত্ত চক্রবর্তী (২৪ জুন ২০১৫; c_deb...@hotmai... )
এত যত্ন নিয়ে আলোচনা কেউ করেনা তো আজকালঃ সব ad material। শান্তনুদার রিভিউটা যাকে হিন্দি নায়করা বলে, 'দামদার'!
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় (এপ্রিল ১৮, ২০১৫)
শান্তনুবাবুর করা নিরুপমদার বইয়ের রিভিউটি চমৎকার!
যশোধরা রায়চৌধুরী (এপ্রিল ১৮, ২০১৫; yashod...@gmai...)
এক অ-কবি লিখলেন কবিতা-গ্রন্থের সমালোচনা,পড়ে ফেলল কর্মহীন এক পাঠক। কিন্তু কোথায় বলা আছে অ-কবি হলে কবিতার বইএর সমালোচনা করা যাবেনা...কবিতা লিখবেন কবিরা, অ-কবিরাই পড়বেন আর সমালোচনা করার অধিকার তো বাঙালির জন্মসূত্রে পাওয়া। কিন্তু এই পুস্তক সমালোচনাটি কর্মহীন পাঠকটিকে ছোটালো বাজারে, এক মুঠো নির্মল বাতাস ক্রয়ের উদ্দেশ্যে। ব্যর্থ গেলনা সেই দৌড়...স্বনামধন্য কবির সংগে আরো একবার আপামর জনতার পরিচয় করিয়ে দিলেন লেখক। কবিতাকে ভালোবাসতে শিখিয়েছিলেন রবিঠাকুর শিশুবেলায়। কবিতা আজ তার রূপ বদলে ফেলেছে, নতুন নতুন কবির হাত ধরে, যুগে যুগে। কবি নিরুপম চক্রবর্তীর কবিতা আমার ভাল লাগে তা বলা বাহুল্যই, তবে লেখক শ্রী শান্তনু চক্রবর্তীকে ধন্যবাদ জানাই কবির আরো একটি অসাধারণ কবিতা সংকলনের যথাযোগ্য শব- ব্যবচ্ছেদের মাধ্যমে পাঠকের রোগ নিরাময় করার জন্যে।
ইন্দ্রাণী ভট্টাচার্য (এপ্রিল ২৪, ২০১৫; 28ind...@gmai...)
সমালোচক তাঁর অ-কবিত্ব নিয়ে উদ্বিগ্ন, কিন্তু ভাগ্যে তিনি বাংলাসাহিত্যের কিপ্লিঙীয় জগৎটার বাইরে (যেখানে সবাই সবাইকে চেনে)। তাই তো তিনি পা মেলান নি মুগ্ধ নাবালকের দলে, পীটার প্যান-ত্ব গ্রাস করে নি তাঁকে, কোনো মাতব্বরি চালে তাঁর আলোচ্য কবিকে তিনি যুগান্তকারী স্রষ্টার তকমা লাগিয়ে নিক্ষেপ করেন নি পাঠকের ওপরে (ফেসবুকে যাঁরা আজ এঁকে কাল তাঁকে প্রোমোট করছেন তাঁদের মধ্যে যে ব্যসন দেখা যায়)। তিনি খুঁটিয়ে লক্ষ্য করেছেন কবির চিত্রকল্প, তাঁর ছন্দের সুষমা, অনুভবের সজীবতা, ভাষার বিশিষ্ট প্রয়োগ; অনুধাবন করেছেন নানা প্রভাবের স্নিগ্ধ রঙিন পদপাত। তাঁর আলোচনা পড়ে বোঝা যায় নানা কবির হাত ধরে বাংলা কবিতা যে পরিণতিতে পৌঁছতে চেয়েছে, নিজের প্রকৃতি ও বৈদগ্ধ্যের স্বাভাবিক টানে সেই পথেই চলেছেন নিরুপম চক্রবর্তী, আর তাঁর যে সিদ্ধি তার মধ্যে অনেকখানি অনন্যতা আছে। সমালোচকের অনুপুঙ্খ-সন্ধানী দৃষ্টি থেকে কিছুই বাদ পড়ে নি। এমনকি কবির বানানরীতির কিঞ্চিৎ উৎকেন্দ্রিকতার প্রতিও তিনি মনোযোগ দিয়েছেন। তবে তিনি নিজেও যে ঊর্ধ্ব-কমা-বিশিষ্ট সে’-বানান ব্যবহার করেন (‘সেই’ অর্থে) সেটাও নজরে না পড়ে যায় না।
যথার্থ গদ্যরীতিতে লেখা এ জাতীয় বিষয়নিষ্ঠ ও মনস্বী আলোচনা যে-কোনো পত্রিকারই গৌরব।
দেবদত্ত জোয়ারদার (২৭ মে, ২০১৫; devada...@gmai...)
This story is absolutely fascinating with a breath of life, smell of soil; this is how life goes! Will expect more write ups with different flavors from the author of--kudos to her!
Suman Chatterjee (১১ মে, ২০১৫; s73847...@gmai... )
জীবনের যন্ত্রণাময়, দুঃসহ ঘটনা আমরা সবাই যেমন ভুলতে চাই; দিবাকর ভট্টাচার্যর 'অদূরে'র মূল চরিত্র অবিনাশবাবুও তারই চেষ্টা করেছেন নিজের মত করে। চায়ের কাপের কাণায় ছুটে বেড়ানো কালো পিঁপড়েটা প্রতীকী। সে নিঃসঙ্গতার নিজস্ব বৃত্তে শুধুই ঘুরে যায়......ঘুরেই যায়। ছোট্ট বৃত্তে দীর্ঘায়িত হতে থাকে পথ। অনির মৃত্যুর পর নিয়তির কাছে নতজানু অবিনাশের আকস্মিকতার দ্বিতীয় ধাক্কা হলো সেদিন, যেদিন উনি বুঝলেন অনির শূন্যতা আজ আর তাঁকে তেমন স্পর্শ করছে না। সময় হয়তো ব্ল্যাক হোল-এর থেকেও বেশি তীব্রতায় শুষে নিয়েছে তাঁর সযত্ন-লালিত অনুভূতি। সেই অনুভূতির, চেতনার মৃত্যুই তিনি সেলিব্রেট্ করলেন পিঁপড়েটাকে হত্যা এবং ছবির কাছে উত্সর্গ করে। তাঁর সংস্কারবিঘ্নিত, মননশীল মনের অপমৃত্যু তাঁকে তৃপ্ত করলো।
কিন্তু কাহিনীর আসল দুন্দুভি বাজে দ্বিতীয় পর্বে। বারো বছর পর সামান্য একটা পিঁপড়ে প্রমাণ করে দিল, মন চেতনার পিয়াসী এবং কোন অনুভূতিরই মৃত্যু ঘটে না। অবচেতনের কুঠুরিতে সে থাকে প্রকাশিত হওয়ার উত্সমুখের সন্ধানে। ফ্রয়েডের মনঃসমীক্ষণের unconscious mind-এর অস্তিত্বকে এক্কেবারে পাঠকের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়। হাত বাড়িয়ে সে পিঁপড়ের পর মানুষটাকেও ছুঁতে চায়। কি অসহায় আমরা অবচেতন এর কাছে।
বাক্যবিন্যাসের, শব্দের সহজতায় গল্প এগোয় তরতর করে। মুগ্ধতায় স্তব্ধ হয় পাঠক।
আশিস ভট্টাচার্য (৯ মে ২০১৫, ashish4...@gmai...)
অদ্ভুত গল্প। পাঁজরের মধ্যে কাঁপন ধরিয়ে দেয়, দাম্ভিক অথচ কি অসহায় বার্ধক্য। খুব ভালো লাগল।
কিশোর ঘোষাল (এপ্রিল ১৯, ২০১৫; kishor...@yaho... )
বেশ ভালো। শেষ পর্বটি খুব সমৃদ্ধ।
শ্রাবণী দাশগুপ্ত (এপ্রিল ২১, ২০১৫; srabani...@gmai... )
হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।
অভিজিৎ সেনগুপ্ত বাপ্পা (৭ মে, ২০১৫; bappaz...@gmai... )
প্রবন্ধটি সুলিখিত। কৈশোর/যৌবনে শ্রীমতী বসুর লেখা আমার কাছে প্রিয় ছিল। এখন আমি সত্তরোত্তর। এই লেখাটি আমাকে স্মরণ-সরণিতে বিচরণের সুযোগ করে দিল। সেজন্য ধন্যবাদ।
দিলীপকুমার চট্টোপাধ্যায় (এপ্রিল ২৮, ২০১৫; Dkchat...@gmai... )
কবিতাটির সাবলীল ভাব খুব ভালো লাগলো। রাজর্ষি দেবনাথের অলংকরণটিও খুব সুন্দর হয়েছে।
ঈলিনা মজুমদার (এপ্রিল ২৫, ২০১৫; elinam...@gmai... )
খুবই যত্ন নিয়ে লেখা। পড়ে অত্যন্ত ভালো লেগেছে। সাহা সাহেব মনে হয় অনেকদিন বাদে লিখলেন পরবাসে। আশা করি এবার থেকে ওঁর লেখা নিয়মিত পড়তে পারবো।
নিরুপম চক্রবর্তী (এপ্রিল ২৫, ২০১৫; ncha...@gmai... )
শ্রাবণী দাশগুপ্ত আমার প্রিয় লেখক। সবসময়েই ওনার গল্প আমার দারুণ লাগে।
আলোকপর্ণা (এপ্রিল ১৯, ২০১৫; alokp...@outl... )
খুব ভালো। আমি লেখকের ফোন-নম্বর চাই।
প্রবীর বিশ্বাস (এপ্রিল ১৯, ২০১৫; prabir.bis...@yaho...)
অদ্ভুত-রকম অপূর্ব। ভাবনার গভীরতায় অসাধারণ। এতো ভালো লেখা পড়ে মন ভরে গেল।
সিন্থিয়া নাজনীন (এপ্রিল ১৯, ২০১৫; cinthi...@yaho...)
Excellent narration within few words to frame two complete stories.
Dilipkumar Chattopadhyay (এপ্রিল ১৯, ২০১৫; dkchat...@gmai...)
খুবই ভালো লাগল; আরও লিখুন অরিন্দম।
সুদীপ্ত (এপ্রিল ১৮, ২০১৫; sudiptora...@gmai...)
খুব সুন্দর লাগলো দুটো লেখাই।
নীলাদ্রি চক্রবর্তী (এপ্রিল ১৮, ২০১৫; ch.nil...@gmai...)
পড়িলাম একা, ধার করি ক্ষণ,
দিবস কিছু মিলিতে পারে আরও,
মেলে যদি জিওলের মন।।
সব্যসাচী সাউ (এপ্রিল ১৭, ২০১৫; sau.sab...@yaho...)
Really it's a nice travelogue. Description with history is fantastic. Specially the part with 'jaroa' is my favorite. Over all it's great.
Bikram Mondal (এপ্রিল ১৬, ২০১৫; bmond...@gm...)
অসাধারণ। খুব ভাল হয়েছে।
অঞ্জন মালিক (এপ্রিল ১৬, ২০১৫; njanam...@gm...)
I like the article written by Sritama. I am spellbound by her candid description of Andaman-visit. I wish she will cover more stories in future,
Arabinda Mitra (এপ্রিল ১৬, ২০১৫; mitrapro...@gm...)