ISSN 1563-8685




চিঠিপত্র

Feedbacks on other sections:

Translation Section
Rabindranath section
Buddhadeva Bose section
Satyajit section
Shakti section

Jibanananda section


ছন্দা চট্টোপাধ্যায় বিউট্রার ভ্রমণকাহিনি সুখের দেশে

এক কথায় চমৎকার, আমি এটা পড়েই ভুটান ভ্রমণে গিয়েছিলাম, লেখাটা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন এবং লিখতে থাকবেন ...............।

আশরাফুজ জামান (ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৫; zamanb...@gm...)


শিউলি গুপ্তর গল্প লালগোলা প্যাসেঞ্জার

খুব ভালো লাগলো গল্পটা। ছোটো, কিন্তু আমাদের সমাজের কিছু সত্যি জিনিস চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। আরো লেখা আশা করছি।

অনির্বাণ (ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৫; bhadra.a...@gm...)


অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়ের তিনটি অণু-গল্প

অণুগল্পগুলি বেশ লাগলো। ঐতিহাসিক পটভূমি গল্পের আকর্ষণ আরো বাড়িয়েছে।

ছন্দা বিউট্রা (ফেব্রুয়ারি ১, ২০১৫; bew...@creight...)


ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়ের কবিতার বই বৃষ্টিভোরের পাখি

লেখিকার কবিতাগুলি এক অপূর্ব বিন্যাসে গঠিত। আপনার ধন্যবাদ জানাই ইন্দ্রাণীর সমগ্র বইটির এ-যাবৎ প্রকাশিত কবিতাগুলি একসঙ্গে সূচিতে পাওয়া যাচ্ছে বলে। এর ফলে কবিকে সম্পূর্ণ চেনা সম্ভব হলেও হতে পারে।

দেবাশিস কোনার (জানুয়ারি ২৯, ২০১৫; debash...@gm...)


উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ শব্দের অর্থ যখন বদলে যায়

উদয়বাবুর গবেষণা-সমৃদ্ধ প্রবন্ধটি এককথায় অনবদ্য।

জামাল ভড় (জানুয়ারি ২১, ২০১৫; jamal_...@yahoo.c....)


দিবাকর ভট্টাচার্যের গল্প অযথা

শ্রী দিবাকর ভট্টাচার্যের লেখা বরাবরই বিস্ময় উদ্রেক করে। ওঁনার 'চরাচরসারে' বইটির মাধ্যমে ওনার লেখার সাথে প্রথম পরিচয়, এবং তখনই ওনার লেখনশৈলী, লেখার বিষয়বস্তুর নির্বাচন এবং সেই দুরূহ বিষয়বস্তুর 'এগজিকিউশান' প্রসংশার শুধু নয়, বিস্ময়ের উদ্রেক করে। তাঁর মৌলিক লেখাগুলির নতুনত্ব যেমন ভাবায়, তেমনই অন্য লেখার ছায়ানুসারে লেখাগুলিরও অপূর্ব আত্মীকরণ মুগ্ধতার রাস্তাই দেখায়। ওনার লেখার সময়কাল বেশ অনেক আগের - কারণ আমাদের দুর্ভাগ্যবশতঃ উনি আর আমাদের মধ্যে নেই - (যারা জানেননা তাঁদের জ্ঞাতার্থে জানানো যেতে পারে যে জীবদ্দশায় ওনার কোনো লেখা জনসমক্ষে আসেনি শুধু নয়, ওনার আদেশ ছিল তাঁর মৃত্যুর পর যেন তাঁর সাথে তাঁর লেখাগুলিরও সৎকার করা হয় - যেটা মানা হয়নি - ওনার সুযোগ্য সন্তান বুঝি এই একটিবারই কেবল পিতার অবাধ্য হয়েছেন - পাঠকের সৌভাগ্যবশতঃ) - অথচ সেই অনেকদিন আগের লেখাগুলির মধ্যেও চিন্তাধারার বহমানতা এতটাই আধুনিক যে তার প্রাসঙ্গিকতা দেখলে অবাক না হয়ে উপায় নেই!

তনুশ্রী চক্রবর্ত্তী (ডিসেম্বর ২৫, ২০১৪; tanus...@gmai...)


ঈশিতা চক্রবর্তীর লেখা মহাদেবী বর্মার বইয়ের গ্রন্থ সমালোচনা 'ধূমল চলচ্চিত্রের চির-উজ্জ্বল আধারগুলি'

চমৎকার! চমৎকার লাগলো ঈশিতার লেখা। মহাদেবী বর্মা আমার অতি প্রিয় কবি। কত রাত তাঁর কাব্যসমগ্রখানি পড়তে পড়তে মাথার কাছে 'নীহার' বা 'রশ্মি'-র করস্পর্শ পেতে পেতে ঘুমিয়ে পড়েছি (নামদুখানি আমার ঠাকুমা ও বৌদিদির কিনা)। ওনার গদ্যও অসাধারণ, শুনেছি। কিন্তু কেন এদ্দিনেও পড়িনি? এবার এ'বই দু'খানি পড়বো। এখানেই তো এক গ্রন্থ-সমালোচকের জয়ঃ ভাবী-পাঠককে বইটির নিকট টেনে আনা।

পরবাসের পৃষ্ঠায় এ'হেন নিচু তলার মানুষজনকে নিয়ে লেখা বইয়ের সমালোচনা যেন আগেও পড়েছি বলে মনে পড়ছেঃ ৫৩ সংখ্যায় 'আমার আত্মজন'। ঈশিতার লেখার স্টাইলটাও তাই বেশ চেনা চেনা লাগল।

আরও লেখা চাই। মাভৈঃ!

দীপঙ্কর চৌধুরী (ডিসেম্বর ২৫, ২০১৪; cdp...@rediffm....)


ভবভূতি ভট্টাচার্যের গ্রন্থ-সমালোচনা

নাতিদীর্ঘ কিন্তু চমত্কার এবং উপাদেয়। সাথে ভালো লাগলো, বিশ্লেষণী বীক্ষণ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগেই "প্রথম বিশ্বযুদ্ধ" নামাঙ্করণ, দু’বছরই বড়দিনের সময় রোজার উপবাস ইত্যাদি। কিন্তু শেষেরটিকে সমালোচনা না বলে প্রশংসা বলা ভালো, সেকি সমলোচকের সাথে লেখকের ব্যক্তিগত পরিচিতির জন্যে? বরং এক্ষেত্রে এটি পড়ে ভালো লাগলো (যদিও পড়ে বুঝবার দায় আমার নেই ): https://muse.jhu.edu/login? auth=0&type=summary&url=/journals/common_knowledge/v013/1 3.2pocock.html

পরবর্তীকালে সমালোচকের কাছে কিছু না-ইতিহাস ভিত্তিক বইয়ের (যেমন কল্প-বিজ্ঞান বা শিকার) সমালোচনার দাবি জানালাম।

সমরজিৎ ঘোষ (ডিসেম্বর ১৯, ২০১৪; samarjit.e...@gmail....)


দেবজ্যোতি ভট্টাচার্যের উপন্যাস যাত্রী

পড়তে পড়তে একেবারে অভিভূত হয়ে গেছি। এই সংখ্যায় শেষ হয়ে গেল বলে মন খারাপ। এতদিন ধরে পড়ার আনন্দ দেবার জন্যে দেবজ্যোতিবাবুকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ছন্দা চট্টোপাধ্যায় বিউট্রা (ডিসেম্বর ৬, ২০১৪; chhan...@creight...)


শেষ হইয়াও ... রেশ রয়ে গেল আবহমানের... বেশ বেশ। শেষে বেশ চমকেও গেছি। এক্কেবারে কল্পনাতীত পরিকল্পনা গল্পের। খুবই ভালো লাগল সবটা পড়ে।

সংহিতা (ডিসেম্বর ১৫, ২০১৪; tupur...@gmai...)


উদয় চট্টোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ বাংলা বানান সমস্যা

প্রশ্নঃ (১) বাংলাভাষায় ক্রিয়ার নাস্তিবাচক 'নি' শব্দ ঠিক কবে থেকে ক্রিয়ার সঙ্গে জুড়ে গেল (যথা, হয়নি, মানিনি) এবং কেন জুড়ে গেল, এ-বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কেউ আলোকপাত করলে ভালো হয়;

(২) আবার, কবে থেকে ও কেন 'এবার' 'সেকাল' জাতীয় শব্দ বিযুক্ত হয়ে গেল (অর্থাৎ, এ বার, সে কাল)?;

(৩) তেমনি, ণ্ড (মূর্ধন্য ণ + ড) কেন সম্পূর্ণ লোপ পেয়ে 'ভন্ড' 'মুন্ডু' প্রভৃতি লেখা শুরু হল এবং তাতে কি সুবিধে হল তার কারণ অনুসন্ধান করলেও জিজ্ঞাসুদের উপকার হয়; এবং

(৪) বানান 'সরলীকরণ'-এর সঙ্গে কি ভোটের রাজনীতির কোনো গূঢ় সম্বন্ধ আছে?

দেবদত্ত জোয়ারদার (নভেম্বর ২০, ২০১২; deva...@gmail....)

প্রশ্নের ক্রম অনুযায়ী উত্তরঃ
(১) হয়নি, পাইনি এ-গুলো এসেছে 'হয় নাই' 'পাই নাই' থেকে। "কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে..." (রবীন্দ্রনাথ)।

মেদিনীপুর অঞ্চলে উত্তম পুরুষের ক্রিয়াপদে (এক- এবং বহুবচন) 'না' বোঝাতে 'নি' বহুল প্রচলিত। যেমন, যাব নি, খাব নি, ইত্যাদি।

(২) সে কাল বা এ বার যুক্ত শব্দ নয়। যুক্ত লিখলে ভুল হবে। (অ্যাকাডেমিক বানান অভিধান দ্রষ্টব্য।)

(৩) তৎসম আর তদ্ভব শব্দতে বর্গের যে কোন বর্ণের সঙ্গে মূর্ধন্য ('ণ') যোগ হবে, দন্ত্যন্য ('ন') নয়। যেমন, মুণ্ড বা মুণ্ডু, কাণ্ড। এ-গুলো দন্ত্যন্য দিয়ে লিখলে ভুল হবে। কিন্তু বিদেশি শব্দের ক্ষেত্রে এই নিয়ম নয়। লন্ডন লিখতে দন্ত্য-ন ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। (অ্যাকাডেমিক বানান অভিধান দ্রষ্টব্য।)

(৪) এই অভিযোগ কেন? বাংলা বানানবিধি সংস্কার কলকাতা ইউনিভার্সিটিতে রবীন্দ্রনাথের তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছিল ১৯৩৫-এ। সেই প্রক্রিয়া পশ্চিমবঙ্গ বাংলা অ্যাকাডেমির উদ্যমে এখনও অব্যাহত আছে। এর অন্যতম উদ্দেশ্য হল পরবর্তী প্রজন্মের জন্যে বানানকে যতদূর সম্ভব সরলীকৃত করা।

উদয় চট্টোপাধ্যায় (ডিসেম্বর ১০, ২০১৪)


রিমা রায়ের গল্প পাজলের পিসগুলি

এক্‌সেলেন্ট্‌ !

আলোকজ্যোতি (ডিসেম্বর ৬, ২০১৪; alokjy...@gmai...)


ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়ের কবিতার বই বৃষ্টিভোরের পাখি

কবিতাগুলো খুব ভালো লাগছে পড়তে।

স্নেহাশিস কোনার (নভেম্বর ২০, ২০১৪; konarsne...@gmai....)


(আগের চিঠিপত্র)



(পরবাস-৫৮, নভেম্বর '১৪-ফেব্রুয়ারি ২০১৫)