লেখক ও শিল্পী পরিচিতি
অঞ্জন ঘোষ: জন্ম ১৯৬৬, শিক্ষা : প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ছাত্র। পেশা: শিক্ষকতা।
নেশা: বই পড়া। নিয়মিত বিদেশী চলচ্চিত্রের দর্শক। বহুবিষয় ভিত্তিক পড়ার পাশাপাশি লেখালেখি। নিজে কবিতা লিখেছেন, দেশবিদেশের কবির কবিতা অনুবাদ করেছেন।
অংকুর সাহা: কবিতা শ্রমিক, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক। গ্রন্থের সংখ্যা সাত।
অতনু দত্তর জন্ম পশ্চিমবঙ্গের অরণ্য শহর ঝাড়গ্রামে। ওখানেই একান্নবর্তী পরিবারে প্রকৃতির কোলে বেড়ে ওঠা। তারপর কর্মসূত্রে খুব অল্প বয়সে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন অনিশ্চিতের খোঁজে। চাকরি জীবনে বহু জায়গা ঘুরে অবশেষে থিতু হন ব্যাঙ্গালোরে এসে। সাহিত্য অনুরাগ একদম ছোটবেলা থেকেই। লেখালেখিও। মাঝখানে প্রবাসে থাকার কারণে সাহিত্য জগৎ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েও পরে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ও সামাজিক মাধ্যমে নিয়মিত কবিতা গল্প উপন্যাস লেখেন। লেখকের কাব্য গ্রন্থ “পরিযায়ী মন” ও উপন্যাসিকা “পদ্ম ঝিলের পারে” ঋতুযান প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে।
অতনু দে পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। জন্মসূত্রে কলকাতার, কর্মসূত্রে প্রায় পনেরো বছর কলকাতার বাইরে। কিন্তু অবসর
সময় মন ঘুরে বেড়ায় সাহিত্যের খোলা আলো-ঝলমল বারান্দায়। নানান সময় নানান লেখালেখি করেছেন –
কবিতা, প্রবন্ধ, কিন্তু গল্প লেখা এই প্রথম। সাহিত্য ছাড়া চলচ্চিত্র নিয়ে লেখালেখি করেছেন একসময়।
অমিতাভ প্রামাণিক বেঙ্গালুরুতে থাকেন।
অমিতাভ সেন পরবাস-এর শুরু থেকেই নানা কার্টুন, স্কেচ ও লেখা (ইংরেজিতে, যা বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে) দিয়ে আসছেন। শিকাগোর 'Spinor Capital LLC' নামের আর্থিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। এর আগে অনেকদিন ধরে একটি সুইস ব্যাংকে কাজ করেছেন। তারও আগে, আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতাবাদের উপরে তাঁর গবেষণা কোয়ান্টাম মহাকর্ষের এক মৌলিক তত্ত্বের ভিত্তি স্থাপন করেছে।
পেনসিলভানিয়া থেকে অনন্যা দাশ। প্রকাশিত বই
Lingering Twilight (with photographs by Arunangshu Das), রামধনুর রূপকথা, পিকনিকে আতঙ্ক, হিরের থেকে দামী, ত্রি-তীর্থঙ্করের অন্তর্ধান, মার্কিন মুলুকে নিরুদ্দেশ, ইন্দ্রজালের নেপথ্যে, Bantul the Great (translation of Narayan Debnath's famous comic series)
অঞ্জলি দাশের জন্ম বাংলাদেশে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাইকোলজি-তে মাস্টার্সের পরে কলকাতায় চলে আসেন ১৯৭৮ সালে। কিশোর বয়েস থেলে লেখালিখি করলেও এ-পারে আসার পরে সিরিয়াসলি কবিতা লেখা শুরু করেন, ছোটো বড়ো নানা পত্রিকায়, পাশাপাশি গত কয়েক বছর গল্প-উপন্যাসও। 'বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পুরস্কার' ও 'পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কার' পেয়েছেন। ৫-টি কবিতা বই; দে'জ থেকে 'শ্রেষ্ঠ কবিতা'ও আছে তার মধ্যে।
অরণি বসুর জন্ম ১৯৫১ সালে। সত্তর দশকের বিশিষ্ট কবি। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ -- খেলা চলে, শুভেচ্ছা সফর, লঘু মুহূর্ত এবং ভাঙা অক্ষরের রামধনু।
চৈতালি সরকার বর্ধমান জেলার বিল্বেশ্বর বিনোদলাল বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে মাস্টার্স করেছেন।
উদয় চট্টোপাধ্যায় খড়গপুর আই. আই. টি. থেকে মেটালার্জিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর স্নাতক এবং ডক্টরেট, এবং সেখানেই বিগত চারদশক অধ্যাপনার পর সম্প্রতি অবসর গ্রহণ করেছেন। ছাত্র এবং কর্মজীবনে তাঁর সাহিত্যচর্চা চলেছে সমান্তরালভাবে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা তিন, এবং একটি রম্যরচনা ও প্রবন্ধ সংকলন। পেশাগত বিষয়ে তাঁর লেখা বই 'Environmental Degradation of Metals' (Marcel Dekker Inc, 2001) এবং সম্প্রতি প্রকাশিত 'ধাতুর কথা'।
কালীকৃষ্ণ গুহর জন্ম ১৯৪৩ সাল। পূর্ববঙ্গের (এখন বাংলাদেশ) রাজবাড়ি জেলার ছাইবাড়িয়া গ্রাম। ১৯৫৭ সালে, ছাত্রাবস্থা থেকে, কলকাতা শহরে। সাহিত্য ও আইনে স্নাতক। ১৯৬৫ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের চাকরি। ২০০২ সালে অবসর গ্রহণ। বাল্যকাল থেকেই সাহিত্যপাঠে উৎসাহী ও কবিতা লেখা শুরু। প্রথম কবিতার বই 'রক্তাক্ত বেদীর পাশে' ১৯৬৭ সালে প্রকাশিত। তারপর থেকে বহু বই নিজের উদ্যোগে প্রকাশিত হয়েছে। কয়েকটি: হস্টেল থেকে লেখা কবিতা ...., পথনাটকের আসরে স্তব্ধতা। তিনটি প্রবন্ধের বই: পাঠবৃত্তে কালযাপন (২০১৩), নির্বাচিত গদ্য ও মলিন পাঠগ্রহণ। উল্লেখযোগ্য কোনো বলার মতো ঘটনা নেই, বিশেষ কোনো গৌরব নেই। ভালোবাসেন শুয়ে থেকে জীবন কাটাতে। শুয়ে শুয়েই বইপড়া, (সামান্য) লেখার চেষ্টা করা, গান শোনা - উচ্চাঙ্গ সংগীত, রবীন্দ্রসংগীত।
কৌশিক ভট্টাচার্য আই এস আই কলকাতা-র ছাত্র। একসময়ে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াতে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে আই আই এম লখনৌ-য়ে অর্থনীতির অধ্যাপক। কবিতা লেখা এবং ইংরেজি কবিতার বাংলা অনুবাদ করা কৌশিকের শখ।
ছন্দা চট্টোপাধ্যায় বিউট্রা জন্ম থেকেই প্রবাসী। দিল্লীতে বড়ো হওয়া, এখন ওমাহা নেব্রাস্কাতে প্যাথোলজির চিকিৎসক এবং অধ্যাপক। বই ও ম্যাগাজিন পড়ার নেশা, আরো এক বড়ো নেশা হলো দূর দূর দেশে ভ্রমণ। গ্যালাপাগোস, আমাজনের জঙ্গল, ম্যাডাগাস্কার, পাপুয়া-নিউগিনি, ঘানা, ইসতান্বুল, প্রভৃতির পরে এখন স্বপ্ন আউটার মঙ্গোলিয়া। তাছাড়া, এবারে ঘাড়ে চেপেছে পাখি দেখার নেশা।
দত্তাত্রেয় দত্ত অবসৃত অধ্যাপক ও নির্দল নাট্যনির্দেশক । সাহিত্যজগতে প্রবেশ সতেরো বছর বয়সে কবি ও সম্পাদক হিসেবে । সনেট-গ্রন্থ 'নৈঃশব্দ্যের নীচে', অনুবাদ-কাব্যগ্রন্থ 'পরকীয়া' । Macbeth ও Twelfth Night নাটকের অনুবাদ গ্রন্থায়িত । এছাড়া ইংরেজি ও বাংলায় সাহিত্য ও নাট্যবিষয়ক নানা আলোচনাগ্রন্থ আছে।
ঝর্ণা বিশ্বাসঃ পেশা শিক্ষকতা। বর্তমানে মুম্বই প্রবাসী।
দেবাশিস গোস্বামী গণিতের অধ্যাপক ও গবেষক। অবসরে অল্পবিস্তর লেখালিখি ও ছবি আঁকার চেষ্টা করে থাকেন। কবিতা, অনুবাদ ও টুকিটাকি নিবন্ধ দু একটি লিটল ম্যাগাজিনে ও সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে।
দিলীপ মাশ্চরক--বাড়ি পূর্ব-বর্ধমান। পেশায় চক্ষু চিকিৎসক। এ পর্যন্ত কিছু বাণিজ্যিক এবং অবাণিজ্যিক পত্রিকায় কবিতা লিখেছি।
আনন্দমেলায় ছোটদের গল্প লিখি। বড়দের জন্য প্রথম প্রকাশিত গল্প রবিবাসরীয় আনন্দবাজারে “কবিতার ঘর”।
কোনও বই নেই ।
দিবাকর ভট্টাচার্য - জন্ম ১৯২৮, ২২ নভেম্বর। ২৪ পরগণার জয়নগর-মজিলপুরে। আসল নাম হরেরাম ভট্টাচার্য হলেও দিবাকর ভট্টাচার্য নামেই সমধিক পরিচিত। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এম. এ.। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। স্নাতক স্তরে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। অধ্যাপনা করেছেন যথাক্রমে রানাঘাট কলেজ, খড়গপুর কলেজ ও পরে দমদম মতিঝিল কলেজে। আজীবন মানবতাবাদী দিবাকর ভট্টাচার্য পরিণত বয়সে গান্ধীবাদী দর্শনে স্থিত হন। বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যে সুপণ্ডিত, জনপ্রিয় এই মানুষটির অনায়াস বিচরণ ছিল ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান সহ বিবিধ বিষয়ে। দীর্ঘ অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় ধরে নিভৃতে সাহিত্যচর্চা করেছেন দিবাকর। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় লিখেছেন প্রবন্ধ, গল্প, উপন্যাস ও নাটক। অথচ তাঁরই স্পষ্ট নির্দেশানুসারে জীবৎকালে তাঁর একটিও গ্রন্থ প্রকাশিত হয়নি। বিশ্বশান্তি ও গণতন্ত্রে গভীর প্রত্যয়ী এই মানুষটি বিরোধী ছিলেন সমস্ত গতানুগতিকতার। এই প্রতিবাদী ব্যক্তিত্ব আজীবন সমস্তরকম হিংসার বিরোধিতা করে এসেছেন অনমনীয় দৃঢ়তায়। নিঃসঙ্গ, প্রতিবাদী এই মানুষটি প্রয়াত হন ২০০২ সালের ১৫ জানুয়ারি। ২০২০ বইমেলায় দিবাকর ভট্টাচর্যের 'গল্প সংগ্রহ' প্রকাশিত হয়েছে।
দীপঙ্কর ঘোষ কোনদিন ছবি আঁকা শেখেননি গুরুর পাঠশালায় । ছবি লেখেন মনের আনন্দে। ছোটবেলা থেকে।
স্ট্যাটিসটিক্স, ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটার নিয়ে পড়াশুনা করে জীবিকা জগতের গুরু দায়িত্বে থেমে যায় সেই শখ!
অবসর জীবনে আবার ধরেছেন পেন্সিল তুলি। পোর্ট্রেট বানান চারকোল পেন্সিলে। কখনো বা ছবিতে ব্যবহার করেন নানা ধরনের রং, এমনকি কাপের তলানিতে পড়ে থাকা কফি।
ওনার নিজের কথায়:
ইচ্ছে পূরণ হয়না কোন লেখায়,
শব্দগুলো খেই হারিয়ে মনের মাঝে কাঁদে।
কলম ছোটে ব্যর্থ সরল রেখায়,
ছন্দকে তাই বন্দি করি তুলির টানের ফাঁদে।
সমরেন্দ্র নারায়ণ রায়ের Memories of Madhupur / Mid-Century Vignettes from East of India বইটির প্রচ্ছদ ও অলংকরণ তাঁর।
দেবারতি মিত্রের জন্ম ১২ এপ্রিল, ১৯৪৬ কলকাতায়। বাবা অজিতকুমার মিত্র, মা গীতা মিত্র। দেবারতি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। স্বামী কবি ও গদ্যকার মণীন্দ্র গুপ্ত। দেবারতির প্রথম কবিতার বই 'অন্ধস্কুলে ঘন্টা বাজে'। তাঁর অন্যান্য বইগুলি হল -- আমার পুতুল, যুবকের স্নান, ভূতেরা ও খুকি, তুন্নুর কম্পিউটার, খোঁপা ভরে আছে তারার ধুলোয়, জঙ্গলে কাটুল, মুজবত পাহাড়ে হাওয়া দিয়েছে। গদ্যের বই 'জীবনের অন্যান্য ও কবিতা' এবং 'ভ্রমণাধিক ভ্রমর'।
১৯৬৯ সালে কৃত্তিবাস পুরস্কার, ১৯৯৫ সালে আনন্দ পুরস্কার এবং ২০১৪ সালে রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার, নতুন গতি পুরস্কার পেয়েছেন। ২০০২ সালে তিনি জাতীয় কবি নির্বাচিত হন।
পৃথা কুণ্ডুর জন্ম ৩১শে ডিসেম্বর, ১৯৮৯। অল্প বয়স থেকেই তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় লেখা-লিখি করছেন। ২০০৬ সালে তাঁর প্রথম উপন্যাস "গন্ধর্ব" প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে তাঁর লেখা কয়েকটি বেতার-নাটক আকাশবাণী কলকাতা থেকে সম্প্রচারিত হয়েছে। নাটকগুলি হল "চিরকুট", "ফিরছি" এবং "শেষ কোথায়"। বর্তমানে তিনি ইংরাজির অধ্যাপিকা।
ভবভূতি ভট্টাচার্যের জন্ম হুগলি জেলার এক গ্রামে। পড়াশুনো কলকাতায়। এক
আধা-সরকারী সংস্থায় চাকুরিসূত্রে বহু বৎসর ছিলেন উত্তরভারতের
গোরক্ষপুর, পাটনা প্রভৃতি স্থানে, এখন কলিকাতায়। নানান বিষয়ে পড়তে
ভালোবাসেন, ও তা পাঠকের সঙ্গে ভাগ করে নিতে। গল্প, প্রবন্ধ, রম্যরচনা লিখে
থাকেন, ভূতের গল্প লিখতে ভালোবাসেন খুব, যদিও সবচেয়ে প্রিয় বিষয় ছোটোদের
গল্প। ইতিহাসের তন্নিষ্ঠ ছাত্র। আর ভক্ত 'পাক্কা গানা'-র। প্রকাশিত
গ্রন্থ : 'ডাইনি ও অন্যান্য গল্প', 'মায়াতোরঙ্গ' এবং 'কলোনিয়াল কলকাতার ফুটবলঃ স্বরূপের সন্ধান' (অনুবাদ; প্রবন্ধ)।
মিহির সেনগুপ্তের জন্ম ১৯৪৭। লেখক জীবনের সূত্রপাত ঘটে ১৯৯৩ সাল থেকে
নাইয়া পত্রিকার মাধ্যমে।
প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে আছে : বিদুর, সিদ্ধিগঞ্জের মোকাম, বিষাদবৃক্ষ, উজানিখালের সোঁতা, টাঁড় পাহাড়ের পদাবলি, নিষ্পাদপ অরণ্যে, ধানসিদ্ধির পরণকথা, একুশবিঘার বসত, সংস্কৃতির দক্ষিণায়ন প্রভৃতি। তিনি বাংলাদেশের শ্রুতি অ্যাকাডেমি ও 'বিষাদবৃক্ষের' জন্য আনন্দ পুরস্কার পেয়েছেন।
পেশায় শিক্ষিকা ফাল্গুনী ঘোষ বীরভূমের বাসিন্দা। প্রবন্ধ জাতীয় লেখালিখির সুত্রপাত ছাত্রাবস্থা থেকেই। প্রথম প্রকাশিত বই একটি প্রবন্ধ সংকলন, ‘প্রবন্ধে চেতনা ও চিন্তাচর্চা’। পরবর্তীতে রম্যরচনা ও অন্যান্য গল্প লেখালিখি করছেন। বিভিন্ন ওয়েবজিন ও প্রিন্টেড ম্যগাজিনে লেখেন। ২০১৯ কলকাতা বইমেলায় সৃষ্টিসুখ প্রকাশনী থেকে তাঁর প্রকাশিত রম্য গদ্য সংকলন ‘বকবকম’। লোকজ সংস্কৃতি, লোকজীবনের উপর আগ্রহ থেকেই একটু অন্যধরনের গল্প লেখার প্রচেষ্টা তাঁর। সম্প্রতি একটু অন্যধারার লেখালিখির প্রতি আগ্রহ রাখছেন।
-
কীভাবে লেখা পাঠাবেন তা জানতে এখানে ক্লিক করুন | "পরবাস"-এ প্রকাশিত রচনার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট রচনাকারের/রচনাকারদের। "পরবাস"-এ বেরোনো কোনো লেখার মধ্যে দিয়ে যে মত প্রকাশ করা হয়েছে তা লেখকের/লেখকদের নিজস্ব।
তজ্জনিত কোন ক্ষয়ক্ষতির জন্য "পরবাস"-এর প্রকাশক ও সম্পাদকরা দায়ী নন। | Email: parabaas@parabaas.com | Sign up for Parabaas updates | © 1997-2024 Parabaas Inc. All rights reserved. | About Us
(১) লেখা, ছবি অপ্রকাশিত (এর মধ্যে আন্তর্জাল [পত্রিকা, ব্লগ, ফেসবুক ইত্যাদিও ধরতে হবে]) ও মৌলিক হওয়া চাই।
(২) ই-মেইল ঠিকানাঃ parabaas@parabaas.com
(৩) লেখার মধ্যেই আপনার ই-মেইল ঠিকানা, সাধারণ ডাক-ঠিকানা, ফোন নম্বর দেবেন - তাহলে লেখকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সুবিধা হয়।
(৪) কবিতা পাঠালে এক সঙ্গে অন্তত তিনটি কবিতা পাঠালে ভালো হয়।
(৫) ইউনিকোড হরফে এখন পরবাস প্রকাশিত হচ্ছে - সেই মাধ্যমে লেখা পেলে আমাদের সুবিধা হয়, কিন্তু অন্য মাধ্যমে, যথা "বাংলিশ", অন্য ফন্ট-এ, বা হাতে লেখা হলেও চলবে। সাধারণ ডাক-এ পাঠালে অবশ্যই কপি রেখে পাঠাবেন, কারণ লেখা/ছবি ফেরত পাঠানো সম্ভব নয়।
(৬) 'পরবাস' বা 'ওয়েবশিল্প'-সংক্রান্ত পরামর্শ ও সহযোগিতাও আমাদের কাম্য।
(৭) পরবাসে প্রকাশিত লেখা আন্তর্জাল ও অন্য বৈদ্যুতিন মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না। পরবাসের পাতার লিংক দেয়া যাবে। পরবাসে প্রকাশের ১২০ দিন পরে অন্য কাগুজে মাধ্যমে প্রকাশিত হতে পারে কিন্তু সেখানে পরবাসে পূর্ব-প্রকাশনের উল্লেখ রাখা বাঞ্ছনীয় এবং সঙ্গত।
(৮) লেখক এই নিয়মগুলি মান্য করছেন বলে গণ্য করা হবে। এর কোনোরকম পরিবর্তন চাইলে অবশ্যই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।
সাধারণ ডাকযোগে লেখা, ছবি, বই ইত্যাদি পাঠানোর ঠিকানার জন্যে ই-মেইলে parabaas@parabaas.com অথবা ফোন-এ (+91)8609169717-এ যোগাযোগ করুন।
আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করি সব লেখার লেখকদের উত্তর দেবার, কিন্তু অনেক সময় অনিবার্য কারণবশতঃ তা সম্ভব না হতেও পারে। সেই জন্য লেখা পাঠানোর ৬ মাসের মধ্যে উত্তর না পেলে ধরে নিতে হবে যে লেখাটি মনোনীত হয়নি।
আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করছি আপনাদের সৃষ্টিশীল রচনা পাঠাতে, এবং সে-জন্য আগাম ধন্যবাদ।