পালক যেমন পাখিদের উড়তে সাহায্য করে, জল, বরফ, ধুলোবালি ঝেড়ে ফেলে দেহ সুস্থ রাখে, তেমনি, পাখার পালকে কিছু রাসায়নিক পদার্থের সাহায্যে রামধনুর সাত রঙের খেলা দেখিয়ে সবাইকে চমৎকৃত করে।
এই রং ব্যাপারটা কী করে হয় তা বুঝতে গেলে স্কুলে পদার্থবিদ্যার ক্লাসে আলো বা রশ্মির চ্যাপটারটা মনে করতে হবে। এই পৃথিবীতে আমাদের দেখা সব আলোর জন্ম সূর্যের আলোয়। এখানে অনেক তরঙ্গদৈর্ঘ্যের (wave length) আলো মিশে আছে। বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্য আমাদের চোখে বিভিন্ন রঙে প্রকাশ হয়। তার অল্প কিছুটাই আমরা খালি চোখে দেখতে পাই। বেগুনি রঙের আলো ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্য, তার থেকেও ছোট দৈর্ঘ্যের অতিবেগুনি বা ultraviolet আলো আমরা মানুষরা দেখতে পাই না কিন্তু অনেক পাখি ও অন্য্যান্য জীব বেশ ভাল করেই দেখে। তেমনি অন্যদিকে লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বড়, তার থেকেও বড় দৈর্ঘ্যের অবলোহিত বা infrared আলোও আমাদের দৃষ্টির বাইরে।
রামধনুর প্রধান তিনটি রং (primary colors) লাল, নীল ও সবুজ আলো থেকে নানারকম মিশ্রণের সাহায্যে হলুদ, কমলা, বেগুনি, গোলাপি ইত্যাদি সব রং তৈরি করা যায়। যেকোনো বস্তুর (পাখির পালকই ধরুন) ওপর আলো পড়লে যে আলোটা ঠিকরে আমাদের চোখে আসে, তার রংটাই আমরা সেই বস্তুর রং ভেবে দেখি। পালকে কোন আলোটা ঠিকরোবে তা নির্ভর করে দুটো জিনিশের ওপর। ১- পালকের ভেতর কিছু বিশেষ রাসায়নিক পদার্থ যা আলোর কিছু অংশ শুষে নেয় (absorption) ও ২- পালকের শিরা উপশিরা, শাখা প্রশাখার এমন ভাবে সাজানো যে আলোকে বিশেষভাবে বিচ্ছুরণ (scattering) করতে পারে। পাখিরা এই দুভাবেই পালকে রঙের সৃষ্টি করে।
প্রথমে ঐ রাসায়নিক পদার্থগুলি সম্বন্ধে কিছু আলোচনা করা যাক। এগুলি একধরণের রঞ্জক বা pigment. এর অণুগুলিি (molecule) কোন কোন তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো শুষে নেয় আর অন্যান্য আলো বাইরে বের করে দেয়। যখন আলো পালকের ওপর পড়ে, তিন রকমের ব্যাপার সম্ভব হতে পারে---
১ --- প্রতিফলন বা reflection-- পালকের পৃষ্ঠ খুব মসৃণ হলে ঝকঝকে সাদা রং প্রতিফলিত হয়, সাদা মানে সব রঙের আলোর উপস্থিতি। কেরাটিন নামক পদার্থটির নিজস্ব রং নেই কিন্তু সব আলো প্রতিফলন করার ফলে সাদা রং দেখায়। কোন আলোই পালকের ভেতরে ঢোকে না, সব বেরিয়ে আসে। সারস বা রাজহাঁসের দুধ সাদা রং মনে করুন।( ছবি # ১ )। পৃষ্ঠ যদি একটু রুক্ষ, খরখরে হয় তো রং অতো ঝকঝকে হবে না। একটু ম্যাটমেটে, dull রং হবে। কিংবা নরম তুলতুলে। আংশিক সাদা পাখিরা অনেক সময় এইরকম হয়।
--প্রতিসরণ বা refraction-- আলো জলের বা প্রিজমের ভেতর দিয়ে গেলে যেমন বেঁকে যায় আর রামধনু রং দেখায়।
-- চিত্রাভা বা irridescence— ঝিকিমিকি আলো যা নড়াচড়ার সঙ্গে সঙ্গে বদলায়। ময়ূরের পাখা মনে করুন। (ছবি #২ )
কেরাটিন (keratin)--এটি একটি প্রোটিন জাতীয় পদার্থ যা সব প্রাণীর শরীরে আছে। মানুষের চামড়া, চুল, নখ ইত্যাদি এই কেরাটিন দিয়ে তৈরি। পাখির পালকে একটু অন্য ধরনের কেরাটিন পাওয়া যায়, বেটা-কেরাটিন, যা আলো প্রতিফলনে অপরিহার্য।
মেলানিন (melanin)--একধরণের রঞ্জক পদার্থ বা pigment-- মেলানিন একটি জটিল মলিকিউল। খাদ্যের প্রোটিন থেকে তৈরি। অল্পবিস্তর সব প্রাণীর শরীরের কোষে (cell) মেলানোসোম নামক অংশ (organelle) থেকে এর জন্ম। আমাদের চুল ও চামড়ার রং এই মেলানিন থেকেই। (গায়ের রং নিয়ে পৃথিবী জুড়ে এত অবিচার ও ভেদাভেদের মূলে এই মেলানিন!) বেশি পরিমাণ বা ভারী ইউমেলানিন কুচকুচে কালো ( কাক, ফিঙে, রেভেন ইত্যাদি ) কিংবা ধূসর রং (পায়রা , হর্নবিল্, ক্যাটবারড, চিকাডী ) সৃষ্টি করে। (ছবি #৪ ক, খ, গ) আর হালকা পরিমাণে ফিওমেলানিন থেকে বেরোয় নানা শেডের লালচে ও খয়েরি বা বাদামি রং। যেমন নানা জাতির ঈগল, প্যাঁচা ও জলচর পাখিরা। (ছবি #৫ ক, খ)। এই রঙে নানা রকম সূক্ষ্ম ডিজাইনও দেখা যায়। পাখির ডিমের রং ও ডিজাইনও এই মেলানিন দিয়ে তৈরি। নানাজাতীয় মেলানিন-এর সংমিশ্রণে লালচে বাদামি, হলুদ-বাদামি এমনকি হালকা হলুদ রং-ও তৈরি করা যায়।
অনেকরকম ক্যারোটিন আছে, সবগুলোর সম্বন্ধে সবকিছু এখনো জানা নেই। গোল্ডফিঞ্চদের উজ্জ্বল হলুদ রং, কার্ডিনালের টুকটুকে লাল, পাখি জগতে সব উজ্জ্বল রং এই পদার্থ থেকে তৈরি। এগুলি আর সব রং শুষে নিয়ে শুধু লাল, বা হলুদ বা সবুজ রং বিচ্ছুরিত করে, আর আমাদের (আর স্ত্রী পাখিদের) মুগ্ধ করে দেয়। (ছবি #৭ ক, খ )
পরফাইরিন ( porphyrin) -- অপেক্ষাকৃত বিরল এই রঞ্জকটি রক্তের হিমোগ্লোবিন-এর সমগোত্রীয়। মেলানিন-এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে এটি উৎপাদন করে বেগুনি-লাল, উজ্জ্বল সবুজ, গোলাপি, লাল ও বাদামি রং । প্যাঁচা, হাঁস, পায়রা, ও কিছু ডিমের ওপরের রং এ থেকে তৈরি হয়। অতিবেগুনি আলোয় এগুলি গোলাপি রং দেখায় (fluorescence).
টিয়াপাখির রং (parrot pigment, psittacofulvoid)--একটি বিশেষ রঞ্জক যা শুধু টিয়া জাতীয় পাখিদের পাখায় পাওয়া যায়। একটু অন্য ধরনের উজ্জ্বল সবুজ রং । (ছবি #৮) কোনো অজানা কারণে উত্তর আমেরিকায় সবুজ রঙের পাখি নেই, শুধু অন্য দেশ থেকে আমদানি করা কিছু টিয়াপাখি ছাড়া।
এই সব রঞ্জকের উৎপাদনের জন্য চাই ভালো ডায়েট ও ভালো স্বাস্থ্য। এদের উপস্থিতি মানে পুরুষ পাখিরা বেশ শক্তসমর্থ ও ভালো খাবারের মালিক। অতএব, মেয়ে পাখিদের বেশি আকর্ষণ করতে পারে। জীবজগতে এটাই সাফল্যের সবচেয়ে প্রধান উপাদান।
প্রতিসরণ (refraction) হয় যখন সাদা আলো জল বা কাঁচের ভিতরে প্রবেশ করে। আলোটা বেঁকে সাত রকম রামধনু রঙে ভাগ হয়ে যায়। পাখির পালকে নানা রকম পদার্থ (মেলানিন, কেরাটিন আর হাওয়ার বুদবুদ) এটা সম্ভব করে।
এই সঙ্গে কোন প্রতিবন্ধক (interfering) পদার্থ মিশ্রিত থাকলে এই প্রতিসরিত আলোর বিচ্ছুরণ (scattering) হয় অসংলগ্ন বা incoherent.. কেরাটিন-এর সঙ্গে ছোট আকারের বুদবুদ মেশানো থাকলে এই অসংলগ্ন আলো হলুদ, কমলা বা সবুজ রঙের দেখায়। বুদবুদগুলো যদি বড় সাইজের হয় তাহলে রঙটা নীল বা বেগুনী হয়। একেবারে এলোমেলো (random) বিচ্ছুরণে আলোটা বেশিরভাগ সাদাই থেকে যায়।
সংলগ্ন (Coherent) বিচ্ছুরণ হয় যখন কেরাটিন বা মেলানিন-এর অণুগুলি বুদবুদের সঙ্গে সমান স্তরে বিছানো থাকে। পাখিদের নীল রং (structural blue) এবং চিত্রাভা( irridescence) এভাবেই সৃষ্টি হয়। এই নীল রং খুব ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো, এর সঙ্গে অনেকসময় অতিবেগুনি বা আলট্রা ভায়োলেট রংও মেশানো থাকে যা আমরা দেখতে পাই না কিন্তু পাখি, প্রজাপতি, মৌমাছি ইত্যাদি বেশ পরিষ্কার দেখে। (ছবি #৯)
সংমিশ্রণ (combination)-- এইসব রং ও রঞ্জক যোগবিয়োগ করে মেশালে অনেক রকম রঙের সৃষ্টি করা যায়। যেমন structural নীল রঙটা ঘন কালোর ওপর খুব খেলে। (ছবি #১০) পাপুয়া-নিউ গিনি অঞ্চলে অনেক প্যারাডাইস পাখির পালকে এইরকম রং দেখা যায়। হরেক রকম ক্যারোটিন পদার্থ মিশিয়ে নানা শেডের সবুজ রং কাকাতুয়া জাতির পালকে দেখা যায়।
আরও কয়েকটি উদাহরণ—
--মেলানিন স্তরের ওপর কেরাটিন ও বুদবুদ, তারও ওপর কারোটিন রঞ্জক স্তর = কাকাতুয়াদের নীল ও হলুদ রঙ মিশ্রণ।
--ওপরে কেরাটিন, মাঝখানে বুদবুদ, নীচে মেলানিন = ব্লু জে পাখির আকাশ নীল রং। (ছবি #৯)
-- মেলানিন--মেলানিন--কেরাটিন স্যান্ডউইচ = কাক বা গ্রেকল পাখির মিশকালো রং। (ছবি #৩ক)
--কেরাটিন প্লাস ক্যারোটিন রঞ্জক = কার্ডিনাল পাখির টুকটুকে লাল রং। (ছবি #১১ )
-- খুব পুরু মেলানিন ও কেরাটিন স্তর অনেক সময় সূক্ষ্ম নীল ও সবুজ-বেগুনি রং দেখায়, যেমন ময়ূর বা হামিং বার্ডের গলায় দেখি। (ছবি #১২)
-- কেরাটিন আর মেলানিনের মলিকিউলগুলি যেভাবেে পাশাপাশি বা ওপরনীচে সাজানো থাকে, সেটাও আলোর দিক পরিবর্তন, প্রতিসরণ, শোষণ ও বিচ্ছুরণ প্রভাবিত করে।
-- পালকের গঠন ও বিন্যাসও দিকনির্ভর আলো বিচ্ছুরণে সাহায্য করে। যেমন, কালো পালকের নীচ থেকে আলো অনেকসময় বাদামি রঙের দেখায়।
চিত্রাভা ( irridescence) -- পাখিদের পালকের ঝিকিমিকি বা ঝলমলে রং-এর সঙ্গে আমরা খুব পরিচিত। ময়ূর, হামিং বার্ড, সানবার্ড ইত্যাদি পাখিরা চিত্রাভা বিশারদ। উজ্জ্বল, গভীর, অনেকটা ধাতব রং, বেশির ভাগ নীল, সবুজ, বেগুনী, কখনো কখনো লাল বা হলুদও। চিত্রাভা একেবারে আলোর দিকনির্ভর। একটু নড়লেই রং মুছে একেবারে কালো হয়ে যায়। ঠিক ধরেছেন। এসবই কেরাটিন, মেলানিন ও বুদবুদের ভেল্কি। তার সঙ্গে পাখনার শিরা-উপশিরার বিন্যাস ও রঞ্জক পদার্থগুলির আণবিক স্তরায়ন। (ছবি #১২)
পাখির পালকের প্রধান কাজ উড়ান। এখানে পালকের রঙের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব নেই বটে তবে পালকের অন্যান্য উপযোগিতায় রং বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
লিঙ্গ নির্বাচন-- জীবজগতে পুরুষ প্রাণীরাই বেশির ভাগ রংচঙে সুশোভিত (মানুষই বোধহয় একমাত্র ব্যতিক্রম)। পাখিরাও পালকের রং, মাথার ঝুঁটি, নানা আকৃতির ল্যাজ, গলার গান, নানা কৌশলের নাচ ইত্যাদি দিয়ে মেয়ে পাখির দৃষ্টি আকর্ষণ করে। প্রজনন ও বিবর্তন ছাড়া তো আমদের সবারই বিলুপ্তি। উজ্জ্বল গভীর রং পাখিদের স্বাস্থ্যের প্রতীক। এবং সুস্থ, সবল পুরুষ পাখিরাই বংশবৃদ্ধির পক্ষে সবথেকে উপযুক্ত। তাই রং এখানে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আকার, আকৃতি, রং, গলার স্বর, হাবভাব সব কিছুই পুরুষ ও স্ত্রী লিঙ্গে পৃথক। আমরা মানুষেরা রংটাই সবথেকে আগে লক্ষ্য করি। ময়ূর, হাঁস, মুরগি, কার্ডিনাল, ফিঞ্চ, মিনিভেট, চড়ুই, ইত্যাদি জাতিদের লিঙ্গ পার্থক্য প্রকট। কিন্তু কাক, চিল, শালিক, পায়রা, শকুন, ইত্যাদিদের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য দেখি না (হয়তো শুধু পাখিরাই দেখতে পায়)।
শিকারি এড়ানো-- শিকারি পাখি (ঈগল, প্যাঁচা ইত্যাদি), এবং অন্যান্য বড় প্রাণীদের ( মানুষও) সঙ্গে গায়ের জোরে না পারলে ছদ্মবেশে লুকোনোর দরকার। অনেক ছোট প্রাণীদের মতো পাখিরাও রঙের কারিগরি করে পারিপার্শ্বিক গাছপালা, জল- মাটির মধ্যে মিশে যায়। কয়েকটি উদাহরণ--
-- অ্যান্টবার্ড, তিতির জাতীয় পাখিদের মেটে রং আর পাখায় লম্বা লাইন বা ফুটকি শুকনো পাতা আর মাটির সঙ্গে মিলিয়ে যেতে সাহায্য করে। (ছবি #১৩)
--আলাস্কায় টারমেজান পাখিরা গরমকালে বাদামি রং নিয়ে শুকনো পাতার মধ্যে লুকিয়ে থাকে, আবার শীতের সময় সাদা বরফের মধ্যে লুকোবার জন্যও সব পালকের রং সাদা করে ফেলে। বরফের দেশে সব পাখিরা সাদা--প্যাঁচা, পেঙ্গুইন, গাল ইত্যাদি।
-- উজ্জ্বল রঙের পাখিরাও রং নিয়েই লুকোয়, যেমন একদল টিয়াপাখি গাছের সবুজ পাতার মধ্যে মিলিয়ে যায়।
-- কাউনটারশেড-- জলচর পাখিরা ওপরে কালো বা ধূসর, নীচে সাদা--জলের মধ্যে, ওপর থেকে দেখা মুশকিল। (ছবি #১৪ )
-- রং শুধু ওড়ার সময়-- হুপো পাখি , কোঁচ বক ইত্যাদি পাখিরা মাটিতে যখন বসে, পাখার রং দেখাই যায় না। মেটে রঙে সবার সামনে ছদ্মবেশে থাকে। রঙের ঝলক শুধু ওড়ার সময়েই দেখা যায়। (ছবি # ১৫, ১৬)
-- বিষাক্ত রং-- পাপুয়া-নিউগিনি অঞ্চলে একধরণের 'পিটুহুই' পাখির রং বাদামি লাল। এদের পালক ও মাংস খুব বিষাক্ত। ঠিক অ্যামাজনের বিষাক্ত ব্যাঙের মতই। উজ্জ্বল রং দিয়ে এরা সাবধান করে দেয়--আমাকে ঘাঁটিও না! এ-ও প্রতিরক্ষার পক্ষে খুব কার্যকর অস্ত্র । ( ছবি #১৭)
-- পাখির আকার, গলার স্বর, আকৃতির সঙ্গে পাখার রংও অনেক সময় পাখিদের সঙ্গী বা পরিবার চিনতে সাহায্য করে। এত হাজার হাজার পাখিদের মধ্যে মা পেঙ্গুইন কী করে নিজের বাচ্চাটিকেে চিনে নেয়?
পাখিদের রং আমাদের মুগ্ধ করে, অনুপ্রাণিত করে। কিন্তু আমাদের মন ভোলানো ছাড়াও রঙের অন্য অনেক উপযোগিতা আছে। আমি সম্প্রতি এবিষয়ে একটি লেকচার শুনেছিলাম। তাই কয়েকটি নতুন তথ্য শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না।
উল্লেখিত বই --
Lovette I.J., Fitzpatrick J.W., 2016. Handbook of Bird Biology. Cornell Lab of Ornithology. 3rd Ed. Wiley Publishers. Pp.131-147.