• Parabaas
    Parabaas : পরবাস : বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি
  • পরবাস | সংখ্যা ২ | সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ | গ্রন্থ-সমালোচনা
    Share
  • নিবিড় পাঠ: জীবনানন্দ দাশ : অংকুর সাহা

    “এখানে ভালো লাগছে না। একটা কমলালেবু খেতে পারব”। -- শম্ভুনাথ পন্ডিত হাসপাতালে মৃত্যুশয্যায় সুহৃদ সঞ্জয় ভট্টচার্যকে বলেছিলেন জীবনানন্দ। এর কয়েকদিন পরেই তাঁর মৃত্যু ঘটে। সুধীন্দ্রনাথ দত্ত্রে সঙ্গে হাসপাতালে গিয়েছিলেন সঞ্জয়, মুমূর্ষু জীবনানন্দকে শেষ দেখা দেখে আসার জন্যে। বাড়ি ফিরে এসে—“একা, গণেশ, এভিনিউর ফ্ল্যাটে, রাত্রি দশটায়, মেঝেতে মাদুর বিছিয়ে আমার মনে হয়েছিল, মর্তের বন্দর থেকে একটি জাহাজ শান্তি পারাবারে চলে গেল। লিখেছিলাম: ‘একটি জাহাজ ছেড়ে গেল…”। কবিতাটি সঞ্জয় পড়েছিলেন জীবনানন্দের শ্রাদ্ধবাসরে। পরে তাঁর ‘উত্তর-পঞ্চাশ’ গ্রন্থে কবিতাটি সংকলিত হয়।

    সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, অমিয় চক্রবর্তী, বুদ্ধদেব বসুর মতন সঞ্জয় ভট্টাচার্য জীবনানন্দ দাশের সমসাময়িক, একই প্রজন্মের কবি। সুধীন্দ্রনাথের “পরিচয়”, বুদ্ধদেব বসুর “কবিতা”র মতন সঞ্জয় ভট্টাচার্য সম্পয়াদনা কফ্রতেন “পূর্বাশা”। ১৯৪০ সালে “নিরক্ত” কবিতা পত্রিকায় সঞ্জয় জীবনানন্দের কবিতার আলোচনা করেন। ছিল মূলত: চিঠিপত্রে, দেখাসাক্ষাৎ হত কম; এমন কী জীবনানন্দ কলকাতায় চলে আসার পরও। যে জীবনানন্দ,

    “সকল লোকের মাঝে বসে
    আমার নিজের মুদ্রাদোষে
    আমি একা হতেছি আলাদা?”

    তাঁর পক্ষে বোধহয় কোন মানুষের সংগে ঘনিষ্ঠ বন্ধুতা হওয়া মুশকিল। সঞ্জয়ও জীবনানন্দ একে অন্যের কবিতার অনুরাগী পাঠক ছিলেন, মানসিকতায়ও দুজনে কাছাকাছি। প্রকাশকের নিবেদন থেকে জানা যায় যে সঞ্জয় “বহুদিন থেকেই ভাবছিলেন, জীবনানন্দের কাব্য- কৃতির একটি পূর্ণাঙ্গ আলোচনা গ্রন্থ লিখবেন, প্রস্তুতও হচ্ছিলেন। দেশী-বিদেশী কৃতি কবিদের কাব্যগ্রন্থের জীবন জিজ্ঞাসার আলোকে জীবনানন্দের দর্শন বিচার করার মানসিকতা গড়ে উঠেছিল”।

    জীবনানন্দ বিষয়ক প্রথম গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৯৬৫ সালে—অম্বুজ বসু রচিত “একটি নক্ষত্র আসে”। সঞ্জয় তাঁর বইটি লিখতে শুরু করেন খুব সম্ভবত ১৯৬৪-৬৫ সাল নাগাদ, তবে বইটি প্রকাশিত হয় তাঁর মৃত্যুর পরে ১৯৭০ সালে। এটি তাঁর সর্বশেষ পূর্ণাঙ্গ গদ্য রচনা। সেই হিসেবে বইটি গুরুত্বপূর্ণ। এর পরে দুই বাংলায় এবং বিদেশে জীবনানন্দ বিষয়ক কয়েক ডজন জীবনী আলোচনা গ্রন্থ ও সংকলন প্রকাশিত হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য -- আলোক রঞ্জন দাশগুপ্তের “জীবনানন্দ”, দেবীপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়ের “জীবনানন্দ ড্যাশ—বিকাশ প্রতিষ্ঠার ইতিবৃত্ত”, ক্লিন্‌টন বুথ সিলি’র “অ্যা পোয়েট অ্যাপার্ট”, ও আর অনেক। খুব সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে বামফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের “হৃদয়ের শব্দহীন জ্যোৎস্নার ভিতর”—বামপন্থী দৃষ্টিভংগীতে জীবনানন্দের মূল্যায়ণ। সঞ্জয় ভট্টাচার্যের গ্রন্থটির বিশেষ মূল্য এই যে একজন সমকালীন কবির হাতে তাঁর কবিতার প্রথম নিরাসক্ত আলোচনা। বইটি অনেক দিন দুষ্প্রাপ্য ছিল—ভারবি প্রায় পঁচিশ বছর পরে বইটির পরিমার্জিত সংস্করণ প্রকাশ করে আমাদের ধন্যবাদার্হ হলেন।

    আলোচ্য বইটি জীবনানন্দের জীবনী নয়, তাঁর সাহিত্য বিষয়ক আলোচনা। তবে জীবনী রচনার অনেক উপাদান কণা ছড়িয়ে আছে পাতায় পাতায়। বারোটি অধ্যায় জুড়ে জীবনানন্দের কাব্যভংগীর গভীরে অনুপ্রবেশ, তারপরে শেষ ছয় পৃষ্ঠার পরিশিষ্টে স্মৃতিচারণ এবং কবির জীবনের শেষ দিনগুলির ছবি। এর ফাঁকে ফাঁকে ঝিলিক দিয়ে উঠেছে কবিতা বিষয়ে লেখকের নিজস্ব কিছু মহৎ উচ্চারণ। যেমন—“মহৎ কবিতা একটি জৈব শরিরের মতো। তার অবয়বগুলি একে অন্যের সংগে অত্যন্ত জটিল ভাবে সম্পর্কিত। এ ধরণের কবিতায় মোট অর্থ এত সমৃদ্ধ হয় যে টা বিভিন্ন স্তরে সক্রিয় থাকে। সমালোচকের দায়িত্ব, কবিতার অন্তর্গত বিভিন্ন অর্থ বার করে আনা”। অক্ষরে অক্ষরে লেখক ঠিক তাই করেছেন- প্রবাদপ্রতিম অতিপরিচিত কবিতার পঙক্তিগুলিকে আমরা আবার নতুন করে পাই তাঁর আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে।

    প্রদীপ জ্বালানোর আগে সলতে পাকানোর মতো প্রথম দুটি অধ্যায়ে লেখক জীবনানন্দের কাব্যকৃতির পটভূমি রচনা করেছেন। জানিয়েছেন, কি ভাবে রবীন্দ্রনাথের কৃতজ্ঞ উত্তরাধিকারী হয়েও জীবনানন্দ তাঁর থেকে প্ররথক, স্বকীয়। “বাংলা কবিতায় রবীন্দ্রনাথের আবির্ভাব না হ’লে জীবনানন্দের কাব্যকৃতি সুদূর পরাহত ছিল। রবীন্দ্রনাথের যা নেই, তা হওয়া সম্ভবপর হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ছিলেন বলেই। “যেমন জীবনানন্দ। সেই আলোচনার সূত্রেই আনা হয়েছে ইয়েট্‌স এবং এলিয়েটকে। আধুনিকতার অন্যতম লক্ষণ ইয়েট্‌স-এর “procise emotion” এবং জীবনানন্দের “হৃদয়ের সংহতি”। লেখক উদাহরণ দিয়ে দেখিয়েছেন, যে বিস্তৃত প্রেমের আবেগে রবীন্দ্রনাথ একটি দীর্ঘ কবিতা লিখেছেন এবং সেই একই অনুপ্রেরণায় “আবেগ সংহত” জীবনানন্দ লিখেছেন এই ছয় পঙ্‌ক্তি:

    “তোমার প্রতিজ্ঞা ভেঙে ফেলে তুমি চলে গেলে কবে
      সেই থেকে অন্য প্রকৃতির অনুভবে
    মাঝে মাঝে উৎকন্ঠিত হয়ে জেনো উঠেছে দায়
      না হ’লে নিরুৎসাহিত হতে হয়।
    জীবনের, মরণের হেমন্তের এরকম আশ্চর্য নিয়ম;
    ছায়া হয়ে গেছে বলে তোমাকে এমন অসম্ভ্রম”।

    এই শেষ পংক্তিতে জীবনানন্দ যে অনুশোচনা আত্মধিক্কার ও বেদনা মিশিয়ে দিয়েছেন, ভাবাবেগ সংহতির তা এক অপূর্ব উদাহরণ”।

    “ঝরা পালক” জীবনানন্দের প্রথম কাব্যগ্রন্থ। রবীন্দ্রনাথের প্রভাব এখানে স্পষ্ট, কিন্তু তবুও রবীন্দ্রকাব্যের আওতা থেকে আসার প্রচেষ্টাটিও অনুভব করা যায়। আর সেই সঙ্গে সমসাময়িক কল্লোল যুগের কবিদের হৃদয় সাহচর্য- নজরুল, সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, মোহিতলাল মজুমদার, অচিন্ত্যকুমার সেনপগুপ্ত প্রমুখের। লেখক উদাহরণ দিয়ে দেখিয়েছেন যে রচনাশৈলীর দিক দিয়ে “ঝরাপালকে”র জীবনানন্দ অনেকাংশে এঁদেরই সহোদর:

    “সে কোন ছুঁড়ির চুড়ি আকাশ-শুঁড়িখানায় বাজে
    চিনি মাখা ছায়ায় ঢাকা চুনীর ঠঁটের মাঝে”।

    কবিতাংশটি জীবনানন্দের রচনা না হয়ে এই দলের যে কোন কবিরই হতে পারতো। কিন্তু এই একই সংকলনে হয়েছে “নীলিমা”, “পিরামিড” বা “সেদিন এ ধরনীর” মতো কবিতা- যেখানে তাঁর নিজস্ব ভংগী এবং মানসিকতার সুস্পষ্ট ছাপ চোখে পড়ে। এই মাটিতেই প্রোথিত হয় “ধূসর পান্ডুলিপির” বীজ।

    ঝরাপালকের ‘সদ্য প্রসূতির মতো অন্ধকার বসুন্ধরা’ জীবনানন্দ দাশকে আবৃত করেই ধূসর পান্ডুলিপির সবুজ ফসল লালন করে তুলেছে”। পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে লেখক আলোচনা করেছেন ‘ধূসর পান্ডুলিপি’র নিসর্গচেতনা ও নির্জনতার প্রলোভন এবং সেই সংলগ্ন মৃত্যুচেতনার ভিত্তিভূমি পার হয়ে ‘বনলতা সেন’-এর প্রেম, স্বপ্ন ও মনস্তত্বে উত্তরণ। ইতিমধ্যে পাঠক গোচর হয়েছে “রূপসী বাংলা”- অবহেলায় ফেলে রাখা স্বপ্নগভীর, করুণকোমল জীবনদর্শন। ‘ধূসর পান্ডুলিপি’ র অবিশ্বাসের হাওয়ার বিপ্রতীপে ‘রূপসী বাংলা’র পরিমিত প্রসার ও গভীরতা এই আলোচনার পরিধিকে সম্পূর্ণ ও সম্পৃক্ত করেছে।

    লেখক জানিয়েছেন কিভাবে ‘বনলতা সেন’ এর কবিতাগুলি বুদ্ধদেব বসু প্রকাশিত ‘এক পয়সায় একটি’ সিরিজের পুস্তিকা (১৬ টি কবিতার সংকলন- চার আনা দাম) হিসেবে প্রকাশ করতে জীবনানন্দ অস্বস্তি বোধ করেছেন। এবং লেখকের মনে হয়েছে যে ‘ভিখিরী’ কবিতার প্রথম পংক্তিতে “একটি পয়সা আমি পেয়ে গেছি আহিরীটোলায়” সেই অস্বস্তিরই করুণ প্রকাশ। ‘বনলতা সেন’ পর্যায় থেকে জীবনানন্দের পরবর্তী গ্রন্থগুলির আলোচনায় দেখা যায় যে লেখক বেশ কয়েকটি কবিতার পূর্ণাঙ্গ ও পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা করেছেন অনেকটাই ‘কবিতা পরিচয়ে’র ধাঁচে। অমরেন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত ‘কবিতা পরিচয়’ পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৬-৬৮। সেখানেও ছিল এক একটি কবিতার রূপ ও রহস্যের পর্যালোচনা। লে কার কাছে ঋণী সে আলোচনা এখানে নিষ্প্রয়োজন, তবে শৈলীভাবনায় এঁরা পরস্পরের সহোদর।

    লেখক যে যে কবিতাগুলির বিস্তৃত আলোচনা করেছেন তা হ’ল: ‘বনলতা সেন’, ‘তুমি’, ‘হায় চিল’, ‘শঙ্খমালা’, ‘আকাশলীনা’, ‘ঘোড়া’, এবং ‘গোধূলি সন্ধির নৃত্য’। কবিতা পরিচয়ের কথা মনে এলো কোন আকস্মিক সমাপতন হিসেবে নয়। লেখকের কথায়- “যেমনি ‘ঘোড়া’ তেমনি ‘গোধূলি সন্ধির নৃত্য’- এর দুটি সাম্প্রতিক আলোচনা সম্পর্কে আমি অবহিত, কিন্তু সেখানকার কোন মতামত এ আলোচনার অন্তর্ভুক্ত করছিনে। আমার উপলব্ধিই আমি নিবেদন করতে ইচ্ছুক। আমার উপলব্ধি রূঢ় হতে পারে কিন্তু ‘সমরূঢ়’ আমি কস্মিনকালেও নই”। প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যেতে পারে যে ‘কবিতা পরিচয়’-র ‘ঘোড়া’ সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন অলোক সরকার। আর ‘গোধূলি সন্ধির নৃত্য’ সম্পর্কে মূল আলোচনাটি সু্নীল গঙ্গোপাধ্যায়ের—পরে চিঠিপত্রের মাধ্যমে আলোচনা চালান নরেশ গুহ, অরুণ কুমার সরকার ও মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। একই কবিতা বিভিন্ন পাঠকের মননে কতো বিচিত্র ভাবে ছড়িয়ে ফেলতে পারে তার শিকড়, তার একটি বিশিষ্ট উদাহরণ।

    ১৯৫৪ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর জীবনানন্দ শারদীয়া পূর্বাশার জন্য কবিতা পাঠান। পাঁচ সপ্তাহ পরে ১৪ই অক্টোবর দেশপ্রিয় পার্কের কাছে সন্ধ্যার অল্প পরে কলকাতার শোচনীয়তম ট্রাম দুর্ঘনাটি ঘটে। ১৩৬১ সনের শারদীয়া পূর্বাশা সেই কবিতা ‘অবিনশ্বর’ দিয়েই শুরু হয়-

    “আজ সাত আট বছর পরে- অঘ্রাণে
    কলকাতার এই টিউব আলো নীয়নদীপের রাতে
    দু চার মিনিট দেখা হল… কথা বল হল:
    ঘরে ফেরার আগে কিছু সময় কাটাতে।

    স্বচ্ছ ধ্রুব সহজ স্বভাব কথা

    বলা হলে ভাবছি ভালো হত
    কথা আরো গভীরভাবে চেতন হত যদি;
    শব্দ কথা ভাষা- সবই সেই নারীকে লক্ষ্য করে বলে
    সফল হওয়া সহজ- তবু প্রতীক্ষা চাই মৃত্যু অবসধি।

    শরতের গোধূলিরেণুমাখা, অপূর্ণতা ও বিষণ্ণতায় জারিত এক বিশুব্ধ ও মহৎ কবিতা। এই মৃত্যুকন্যার সঙ্গে আজীবন মুহূর্তে মুহূর্তে দেখা হয়েছে জীবনানন্দের।

    “জীবনানন্দ দাশ”-এর ছাপা দৃষ্টিনন্দন—যদিও খান দশেক ছাপার ভুল চোখে পড়লো। এই ধরনের ঘনিষ্ঠ গদ্য রচনায় দু-একটি সামান্য বানান ভুল-ও যথেষ্ট পীড়াদায়ক। বাঁধাই চলনসই- আমার কপিটি সাত মাসের জাহাজ ভ্রমণে দীর্ণ, মেরুদন্ডটি খুলে আসবে কিছু দিনের মধ্যেই। প্রচ্ছদে পূর্ণেন্দু পাত্রীর বলিষ্ঠ অক্ষরাংকন। বইটি পুন:প্রকাশের জন্যে ‘ভারবি’কে আন্তরিক ধন্যবাদ।

    আশা করবো জীবনানন্দের শরবার্ষিকীর (২/৯৯) সমাগমে তাঁর রচনা আরো নিবিড় ভাবে পথিত ও আলচিত হবে। সেই উপলক্ষ্যে যদি এই কৃশকায় আলোচনা গ্রন্থটির জনপ্রিয়তা বাড়ে, তা দেখলে ভালো লাগবে। জীবনানন্দের কবিতা দুবোর্ধ্য বলে যারা অভিযোগ করেন, বিশেষ করে তাঁদের এই বইটি পড়ে দেখতে অনুরোধ করবো।

    “কবি জীবনানন্দ দাশ”—সঞ্জয় ভট্টাচার্য

    প্রচ্ছদ- পূর্ণেন্দু পাত্রী। প্রকাশক- ভারবি; ১৩/১ বঙ্কিম চাটুজ্যে স্ট্রীট, কলকাতা ৭৩। প্রথম প্রকাশ: ফাল্গুন ১৩৯৬, মার্চ ১৯৭০। পরিমার্জিত সংস্করণ: মাঘ ১৪০১, জানুয়ারি ১৯৯৫। দাম ৩০.০০। পৃষ্ঠা ৯৬।
    ISBN: 81-86134-62-X

  • এই লেখাটি পুরোনো ফরম্যাটে দেখুন
  • মন্তব্য জমা দিন / Make a comment
  • (?)
  • মন্তব্য পড়ুন / Read comments