পরবাসের সকলের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে শারদীয়ার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
এই সময়ে পরবাস-৬৪ আপনাদের কী-বোর্ডের নাগালে এনে দিতে পেরে খুব ভালো লাগছে। যাঁদের সাহায্য ও প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের ফলে এটা সম্ভব হয়েছে তাঁদের ধন্যবাদ। এঁদের মধ্যে আছেন অবশ্যই লেখকরা এবং যাঁরা (খুব অল্পসময়েই) অলংকরণ করেছেন; আর যে-কোনো পত্রিকা যাঁদের না-হলে চলে না, সেই রিভিউয়াররা। তাঁরা আড়ালে থাকতেই ভালোবাসেন। আছেন আরো অনেক শুভানুধ্যায়ী বন্ধু।
পরবাসের সহযোগী পাঠকদের আনুকূল্যে অন্যান্য বছরের মতো এ-বছরেও বস্ত্র-বিতরণ হয়েছে সম্প্রতি। খাটুনি সব পরবাস-এর রাজীব চক্রবর্তী ও তার স্থানীয় বন্ধু্দের। দাম বাড়া সত্ত্বেও এবারে দু'শোর ওপর কাপড়-জামা দেওয়া হয়েছে।
একসঙ্গে কয়েকটি সমগোত্রীয় লেখা পাওয়া গেল বলে 'দেশভাগ' নামে একটি ক্রোড়পত্র এই সংখ্যাতে রইল। দেবজ্যোতি ভট্টাচার্যের সৌজন্যে, তাঁর মা, স্বর্গতা সন্ধ্যা ভট্টাচার্যের ডায়েরি থেকে 'দেশান্তরের কথা' শিরোনামে তাঁর প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বিবরণ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হবে।
নিয়মিত পাঠকরা এই সংখ্যাতে দিবাকর ভট্টাচার্যের গল্পের অনুপস্থিতি লক্ষ করবেন; তবে সেটা সাময়িক এক বিশেষ কারণে। পরের সংখ্যাতে তাঁর গল্প থাকবে। আশা করছি পরের সংখ্যাতে অন্তত একটি, সম্ভবত দু'টি নতুন ধারাবাহিক উপন্যাস শুরু করা যাবে।
পরবাসের একটি ISSN নম্বর পাওয়া গেছে। বিশেষ করে একাডেমিক বিভাগ থেকে আগে যাঁরা ISSN নেই বলে পরবাসের জন্যে লেখা দিতে দ্বিধা করতেন আশা করি তাঁরা আর ইতস্তত করবেন না।